ধামরাইয়ে এক গৃহবধূকে ইটভাটায় নিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। আবার ইটভাটা থেকে উদ্ধারকৃত ভিকটিমকে ডাক্তারি পরীক্ষা করতে নেয়ার সময় ভ্যান থেকে পালিয়ে গেছে বলে জানা গেছে। বিষয়টি নিয়ে রহস্য ঘনিভূত হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ইটভাটার মালিক হাজী মো. হযরত আলীকে আটক করেছে পুলিশ।আশুলিয়ার নযারহাট এলাকার শ্রমিক লীগ নেতা মো. মাসুদুর রহমান জানান, ধামরাই থানা পুলিশ রাত সাড়ে ৯টার দিকে নয়ারহাট আল মদিনা হোটেলের সামনে গাড়ি রেখে খাওয়ার জন্য হোটেলের ভেতর ঢুকে। এরই মধ্যে ভিকটিমকে পাওয়া যাচ্ছে না বলে তারা চিৎকার দিতে দিতে দৌড়াতে থাকে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আবদুর রহিম নামে একজন নিজেকে ধামরাই থানার পুলিশ কনস্টেবল পরিচয় দিয়ে তাদের বলেছে গাড়ি থেকে গণধর্ষণের শিকার এক নারী উধাও হয়েছে।
অবশ্য ধামরাই থানার ওসি (অপারেশন) মো. জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, ভিকটিমকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। সে পুলিশের গাড়ি থেকে আদৌ পালিয়েছে কিনা, তা জানা নেই।
এদিকে গণধর্ষণের অভিযোগে আটক বাথুলী এসডি ইটভাটার মালিক হাজী মো. হযরত আলী নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, যে সময়ে ঘটনা ঘটেছে বলা হচ্ছে, সে সময় আমি ঢাকার ধানমণ্ডি এলাকায় ছিলাম। সমাজে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্যই আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ আনা হয়েছে।