পলাশ ফুটেছে, শিমুল ফুটেছে এসেছে দারুন মাস। ঋতুরাজ বসন্ত মানেই শিমুল পলাশের রঙ ছড়ানো দারুণ একটি মাস। বসন্তের পলাশ নাকি পলাশের বসন্ত! তবে পলাশ ছাড়া বসন্ত পূর্ণতা পায় না। পলাশ বসন্তের বার্তাবাহক।
তাই বসন্ত নিয়ে রচিত কবিতা আর গানে পলাশের সরব উপস্থিতি। ঋতু পরিক্রমায় বসন্ত এখনো না আসলেও নাটোরের প্রকৃতিতে বসন্তের উপস্থিতি অগাম জানান দিয়েছে শহরের পলাশ গাছগুলোর রাশি রাশি ফুলের শোভা। যা দেখলেই যে কোনো প্রকৃতি প্রেমির মনে হবে দারুণ মাস বসন্ত এসে গেছে।নাটোরে এক সময় যত্রতত্র পলাশ ফুলের গাছ দেখা যেত।
এ তিনটি পলাশ ফুলের গাছ রক্ষা করা প্রয়োজন বলে মনে করেন নাটোরের প্রকৃতি প্রেমিরা।
শুধু রাজবাড়ি নয়, শহরের আনসার একাডেমি, মহারাজাজগদিন্দ্র নাথ স্কুল এন্ড কলেজের সামনে টিসিসিএ চত্বরে শোভাবর্ধন করছে পলাশ ফুলের গাছ।
প্রকৃতিতে সম্প্র দূর্লভ হয়ে উঠছে পলাশ ফুলের গাছ। নতুন প্রজন্মের অনেকেই পলাশ ফুলের সাথে পরিচিত নয়। কিন্তু এভাবে পলাশের বর্ণছটা ছাড়া বর্ণহীন হতে দেওয়া যাবে না বসন্তকে।
রাণী ভবানী রাজবাড়ি উদ্যান ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য সচিব ও নাটোরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মোছা. শরীফুন্নেছা বলেন, এ আঙিনার পলাশ ফুলের তিনটি গাছ রক্ষায় দ্রুতই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
নাটোর হর্টিকালচার সেন্টারের উপ-পরিচালক স.ম. মেফতাহুল বারি বলেন, পলাশ ফুলের চারা উৎপাদনে হর্টিকালচার সেন্টারের কোনো কার্যক্রম নেই। তবে দূর্লভ হয়ে ওঠার আগেই এ গাছের চারা উৎপাদনে নাটোর হর্টিকালচার সেন্টার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
(নিউজ টোয়েন্টিফোর/নাসিম/তৌহিদ)