মানজুকিচের গোলে ফ্রান্স এগিয়ে গেলেও তা পরিশোধ করে ক্রোয়েশিয়া। তার কিছুক্ষণ পরই ফের পেনাল্টিতে এগিয়ে যায় ১৯৯৮ এর বিশ্বকাপ জয়ীরা।
রাশিয়ার লুজনিকি স্টেডিয়ামে ফাইনালে মুখোমুখি ফ্রান্স ও ক্রোয়েশিয়া। শুরুর থেকেই বল দখলে রেখে আক্রমণে থেকেছে ক্রোয়েশিয়া।
তবে ভালো কোনো সুযোগ তৈরি হয়নি। কিন্তু একটি সুযোগ পেয়েই তা কাজে লাগায় ফ্রান্স।১৮তম মিনিটে ডি-বক্সের অনেক বাইরে থেকে অঁতোয়ান গ্রিজমানের ফ্রি-কিক হেডে বিপদমুক্ত করতে মাথায় ছোঁয়া লেগে জালে ঢোকায় কিছুই করার ছিল না গোলরক্ষক দানিয়েল সুবাসিচের।
২৮তম মিনিটে ডি-বক্সের ভেতর থেকে দুর্দান্ত শটে গোল করেন ইভান পেরিসিচ।
দশ মিনিট পর আবার এগিয়ে যায় ফ্রান্স পেনাল্টি থেকে। কর্নার থেকে ডি-বক্সে আসা বলে লেগেছিল পেরিসিচের হাতের ছোঁয়া। রেফারি মাঠের বাইরে গিয়ে ভিডিও রিপ্লে দেখে সিদ্ধান্ত দেন স্পট-কিকের। ঠাণ্ডা মাথায় টুর্নামেন্টে নিজের চতুর্থ গোলটি করেন অঁতোয়ান গ্রিজমান।
দুই দলই সেমি-ফাইনালের শুরুর একাদশ ফাইনালে রেখেছে। ক্রোয়েশিয়ার সামনে প্রথমবার ফাইনালে উঠে শিরোপা জয়ের হাতছানি। আর তৃতীয়বারের মতো ফাইনালে ওঠা ফ্রান্সের লক্ষ্য দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয়।
ফ্রান্স একাদশ: উগো লরিস, সামুয়েল উমতিতি, রাফায়েল ভারানে, লুকা এরনঁদেজ, বাঁজামাঁ পাভার্দ, এনগোলা কঁতে, পল পগবা, ব্লেইস মাতুইদি, অঁতোয়ান গ্রিজমান, কিলিয়ান এমবাপে, অলিভিয়ে জিরুদ।
ক্রোয়েশিয়া একাদশ: দানিয়েল সুবাসিচ, দোমাগোই ভিদা, দেয়ান লভরেন, ইভান স্ত্রিনিচ, শিমে ভারসালকো, লুকা মদ্রিচ, মার্সেলো ব্রজোভিচ, ইভান রাকিতিচ, মারিও মানজুকিচ, আন্তে রেবিচ, ইভান পেরিসিচ।
(নিউজ টোয়েন্টিফোর/তৌহিদ)