ডলার পাচার রোধে বিশেষ নজরদারি চলছে বলে জানিয়েছেন, বেসামরিক বিমান কর্তৃপক্ষ বেবিচক চেয়ারম্যান মফিদুর রহমান। বুধবার বিমানবন্দরের বহির্গমন টার্মিনালে আয়োজিত গণশুনানিতে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।
শুনানিতে বেবিচকের কর্মকর্তাদের পেয়ে ভোগান্তি আর নানা হয়রানি নিয়ে ক্ষোভ জানান ভুক্তভোগী যাত্রীসহ অন্যরা।
জেদ্দায় চাকরি ভিসায় যাবেন রফিকুল।
তার ফ্লাইট ছিল গত ১ আগস্ট, যা পিছিয়ে ৭ তারিখ হওয়ার পর বাতিল হয়ে আবার ১০ তারিখ পৌঁছায়। আজও ভিসা বাতিলের শঙ্কায় রয়েছেন তিনি। কাতার এয়ারলাইন্সে আসা আরেক যাত্রী সাথে আনা লাগেজ পেলেও কার্টন খুঁজে পাননি সাত দিন হলো।এ ধরনের নানা ভোগান্তির পাশাপাশি টিকিট ও সেবা নিয়েও আছে যাত্রীদের অভিযোগ।
বিমানবন্দরে আয়োজিত গণশুনানিতে যাত্রীদের এসব ভোগান্তির সমাধান দিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়ার আশ্বাস দেন বেবিচকের কর্মকর্তা।
বিমানবন্দর থেকে ডলার পাচার হচ্ছে কিনা, এমন একটি প্রশ্নের জবাবে বেবিচক চ্যেয়ারম্যান এম. মফিদুর রহমান বলেন, বলেন, যারাই ডলার পাচার করার চেষ্টা করবেন তাদের সবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সাম্প্রতি বিমান বন্দরে ডলার পাচার বৃদ্ধি নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বেবিচকের চেয়ারম্যান জানান, পাচার যেন না হয় সেজন্য নিরাপত্তা বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে।
যাত্রী সেবার মান বাড়াতে বিমানবন্দরে সব সংস্থার কর্মীদের আরও সতর্ক হওয়ার নির্দেশ দেন কর্মকর্তারা।
news24bd.tv/তৌহিদ