বিয়ের পর জীবন ছোট হয়ে আসে : সাবা
বিয়ের পর জীবন ছোট হয়ে আসে : সাবা

সংগৃহীত ছবি

বিয়ের পর জীবন ছোট হয়ে আসে : সাবা

অনলাইন ডেস্ক

২০১৫ সালে নির্মাতা মুরাদ পারভেজের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর থেকেই ব্যাচেলর অভিনেত্রী সোহানা সাবা। পুত্রকে নিয়ে সিঙ্গেল মাদার হিসেবেও নিজের পরিচিতি দাঁড় করিয়েছেন। সেই থেকে । একমাত্র ছেলে শুদ্ধ স্বরবর্ণকে নিয়ে সময় কাটান তিনি।

পাশাপাশি মাঝে মাঝে ব্যক্তিজীবন নিয়ে কথা বলতে দেখা যায় তাকে।  

কিন্তু এভাবে আর কতদিন সিঙ্গেল জীবন? এই প্রশ্ন প্রায় শুনতে হয় তাকে। কিন্তু তার চাওয়া-পাওয়া কিংবা অনুভূতি কি সেটা কখনো বুঝতে চেয়েছেন কি কেউ? সম্প্রতি  সেই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন সোহানা সাবা।

সিঙ্গেল লাইফের বিষয়ে বলেছেন, আমি পণ করিনি আজীবন একা থাকব।

যখন সময় হবে তখন সঙ্গী খুঁজে নেব।

তিনি বলেন, আমি ক্লাস এইট-নাইন থেকে কাজ শুরু করি। তারপর কাজের মধ্যেই ছিলাম। কিন্তু বিয়ের পর জীবন আরও ছোট হয়ে আসে। তবে আমার বন্ধুরা পড়ালেখার পর জীবনকে উপভোগ করার সময় পেয়েছে। অথচ সেই সময় আমি সংসার নিয়ে ব্যস্ত ছিলাম আমি। এছাড়া তিনি মনে করেন ৩০ বছরের আগে বিয়ে না করাই ভালো।

তাহলে আগে বিয়ে করে ভুল করেছেন কিনা— প্রশ্নের জবাবে অভিনেত্রী বলেন, কার সঙ্গে কার জুটি তা আল্লাহ ঠিক করে রেখেছেন। ভাগ্যে যা লেখা ছিল সেটাই হয়েছে। আমি বলতে চাই, বিয়ে হচ্ছে একটা লাইফটাইম ডিসিশন। এ কারণে একটু ভেবে তবেই সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত।

২০০৬ সালে কবরী পরিচালিত ‘আয়না’ সিনেমার মাধ্যমে রুপালি পর্দায় পা রাখেন সাবা। ২০০৮ সালে মুরাদ পারভেজ পরিচালিত ‘চন্দ্রগ্রহণ’ সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। এ সিনেমার কাজ করতে গিয়ে পরস্পরের মাঝে ভালো লাগা তৈরি হয়। পরবর্তীতে বিয়ে করে সংসারী হন এই যুগল। ২০১৪ সালের ১৮ অক্টোবরে তাদের ঘর আলো করে জন্ম নেয় পুত্র স্বরবর্ণ। পরের বছরের সেপ্টেম্বরে আলাদা হয়ে যান এই তারকা দম্পতি।

news24bd.tv/আলী