বিমান বাংলাদেশ এয়ালাইন্সের নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় দায় এড়াতে পারে না ব্যবস্থাপনা পরিচালক -এমডি ও অ্যাডমিন। প্রয়োজনে তাদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানান পুলিশের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান হারুন অর রশিদ।
বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি। গোয়েন্দা প্রধান বলেন, বিমানের পরিচালক প্রশাসনের অফিস কক্ষ থেকে ফটোকপির সময় জাহেদ প্রশ্নের ছবি মোবাইলে তুলে নিত।
পুলিশ জানায়, অভিযানে দেড় লক্ষ টাকা, ৩২টি বিভিন্ন ব্যাংকের চেক ফাঁস হওয়া প্রশ্নপত্রের হার্ড ও সফট কপি এবং নিয়োগ প্রার্থীদের ৫৪টি প্রবেশপত্রসহ বেশ কিছু জিনিস উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে দশজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। যার মধ্যে নয়জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছে।
গত মাসের ২১ তারিখ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বারোটি পদে নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ ধার্য ছিল। তবে প্রশ্ন ফাঁসের বিষয়টি জানাজানি হলে পরীক্ষাটি বাতিল করা হয়। এ ঘটনায় পাঁচজনকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স।
news24bd.tv/FA