বই মেলায় অতীতের মতো যাতে অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে এ জন্য বাড়তি নজরদারি ছাড়াও সার্বিকভাবে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুক। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুত আছে বলেও জানান তিনি। মঙ্গলবার (৩১ জানুয়ারি) সকালে বইমেলার নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিদর্শন করতে এসে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্থাপিত অস্থায়ী পুলিশ কন্ট্রোল রুমের সামনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে অমর একুশে গ্রন্থমেলা।
ডিএমপি কমিশনার বলেন, মেলায় ঢোকা ও বের হওয়ার আলাদা গেট থাকবে। সবাইকে নিরাপত্তার স্বার্থে আর্চওয়েও মেটাল ডিটেক্টর দ্বারা তল্লাশির মাধ্যমে মেলায় প্রবেশ করতে হবে। এছাড়া ইঞ্জিনিয়ার ইনস্টিটিউশনের গেট দিয়ে গাড়ি নিয়ে ঢোকার ব্যবস্থা থাকবে।
খন্দকার গোলাম ফারুক জানান, কারো ওপর কোনো হামলার শঙ্কা নেই। লেখক বা প্রকাশক নিরাপত্তার ঝুঁকিতে থাকলে পুলিশকে জানালে নিরাপত্তা দেওয়া হবে। কেউ উসকানিমূলক বই বের করলে সংশ্লিষ্টরা বিষয়টি দেখবে।
তিনি জানান, মেলায় অগ্নিনির্বাপণ ও প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থাও থাকবে। ডিএমপি জানায়, পর্যাপ্ত সংখ্যক সাদা পোশাকে ও ইউনিফর্মে পুলিশ ডিউটিতে নিয়োজিত থাকবে। স্ট্যান্ডবাই থাকবে সোয়াট, বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ও ডগ স্কোয়াড। একাধিক ওয়াচ টাওয়ার দিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হবে পুরো এলাকা।
news24bd.tv/ইস্রাফিল