বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাই কমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেছেন, রামপাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রটি বাংলাদেশ ও ভারতের যৌথ উদ্যোগে নির্মাণ করা হয়েছে। পরিবেশের দিকটি বিশেষভাবে মাথায় রেখে আলট্রা সুপার টেকনোলজির মাধ্যমে পাওয়ার প্লান্টটি নির্মাণ করা হয়েছে।
তিনি বলেন, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ২য় ইউনিটটির কাজ শেষ পর্যায়ে। আগামী দুই মাসের মধ্যে ২য় ইউনিট চালু হলে বাংলাদেশের জাতীয় গ্রিডে ১৩২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ সরবরাহ সম্ভব হবে।
শনিবার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে ভারতীয় হাই কমিশনার বাগেরহাটে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন।
ভারতীয় হাই কমিশনার আরও বলেন, রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশ-ভারতের অংশীদারিত্ব উন্নয়নে ভূমিকা রাখবে। এদিকে বিদ্যুৎ প্লান্টে কয়লা আসার পর চলতি মাসেই ফের বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
জানা যায়, কয়লা সংকটের কারণে দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে রামপাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রে বিদ্যুৎ উৎপাদন ও সরবরাহ বন্ধ রয়েছে।
তবে বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া পার্টনারশিপ পাওয়ার কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সাঈদ একরাম উল্লাহ বলেন, এরই মধ্যে কয়লা আমদানির জন্য ডলার ছাড় হওয়ায় ইন্দোনেশিয়া থেকে কয়লা নিয়ে একটি জাহাজ রওয়ানা হয়েছে। বিদ্যুৎ প্লান্টে কয়লা আসার পর চলতি মাসেই ফের বিদ্যুৎ উৎপাদনে যাচ্ছে রামপাল বিদ্যুৎ কেন্দ্র।
news24bd.tv/কামরুল
