দৃষ্টিনন্দন মসজিদ

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় বিভিন্ন ব্লকে ছোট বড় ৪৪টি মসজিদ রয়েছে।

দৃষ্টিনন্দন মসজিদ

অনলাইন ডেস্ক

মসজিদের শহর ঢাকা। সেই ঐতিহ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় গড়ে উঠেছে ৪৪টি মসজিদ। দৃষ্টিনন্দন মসজিদগুলো নজর কাড়ে সবার। এ ছাড়া নির্মাণাধীন লক্ষাধিক মুসল্লি ধারণ ক্ষমতা সম্পন্ন সেন্ট্রাল মসজিদ।

কেন্দ্রীয় এই মসজিদে লক্ষাধিক মানুষের নামাজ পড়ার সুব্যবস্থা থাকছে।

পরিবেশবান্ধব ও সব ধরনের সুযোগ-সুবিধা সংবলিত কেন্দ্রীয় মসজিদটি হবে আয়তনের দিক দিয়ে দেশের সবচেয়ে বড় মসজিদ। আবাসিক এলাকার মুসল্লিদের নামাজ আদায় করার চিন্তা থেকেই বানানো হচ্ছে এই মসজিদ। মসজিদের কাজও এগিয়ে চলছে দ্রুত গতিতে।

মসজিদটি হবে ১০ তলাবিশিষ্ট। মসজিদের প্রতি তলায় ৫০ হাজার স্কয়ার ফুট জায়গা রয়েছে। প্রতি তলায় ১০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন। ১০৫ বিঘা জমির ওপর নির্মিত হচ্ছে এই মসজিদ, ঈদগাহ এবং সুবিশাল কবরস্থান।

দৃষ্টিনন্দন, সুপ্রশস্ত রাস্তা- যানজট ছাড়াই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় পৌঁছে যাওয়া যায় অল্প সময়ে। রাজধানীতে যা প্রায় অকল্পনীয়। এই আবাসিক এলাকার পাশে বারিধারা কূটনৈতিক জোন, হযরত শাহজালাল (রহ.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, বিমানবন্দর রেলস্টেশন, কুড়িল ফ্লাইওভার, প্রগতি সরণি। উত্তরে ৩০০ ফুট এক্সপ্রেসওয়ে। দক্ষিণে ১২০ ফুট মাদানি এভিনিউ। পুবে বালু নদী।

ক
প্রতিটি প্লটের সঙ্গে আছে প্রশস্ত রাস্তা, নেই কোনো যানজট।

আবাসিক এলাকা ঘিরে আছে মেট্রোরেলের ছয়টি স্টেশন। প্রতিটি প্লটের সঙ্গে আছে প্রশস্ত রাস্তা। নেই কোনো যানজট। এখানে জি থেকে ই ব্লক ১০০ ফুট দৈর্ঘ্য রাস্তার সঙ্গে সংযুক্ত। ব্লক-ডি, ব্লক-এফ ও জি ব্লকের সঙ্গে ৬০ ফুট দৈর্ঘ্যের রাস্তা সংযুক্ত। এইচ ও আই ব্লকে ৮০ ফুট প্রশস্ত দুটি রাস্তা সংযুক্ত। আই এক্সটেনশন ব্লকের মাঝে রয়েছে ১০০ ফুট প্রশস্ত রাস্তা।

এছাড়া এল ব্লকে রয়েছে ১৩০ ফুট প্রশস্ত দীর্ঘ রাস্তা। এন ও এম ব্লকের মাঝে আছে ২০০ ফুট  দৈর্ঘ্যের রাস্তা। টি ব্লক সংলগ্ন ২০০ ফুট প্রশস্ত রাস্তা। যা বসুন্ধরার যোগাযোগ ব্যবস্থাকে করে তুলেছে রাজধানীর অন্য সব এলাকা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। বাস্তবায়ন হয়েছে পরিকল্পিত নগরী।

এই রকম আরও টপিক