ইনিংসের শুরুতেই ৪.২ ওভারে মাত্র ১২ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে টাইগাররা। সেখান থেকে মোহম্মদ মিঠুনকে সঙ্গে নিয়ে দলকে টেলে তোলেন মুশফিক।
ব্যক্তিগত ৯৯ রান (নার্ভাস নাইনটিজ) করে সাজঘরে ফেরেন মিস্টার ডিপেন্ডেবল। ১ রানের জন্য ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ৭ম সেঞ্চুরি করতে পারেননি মুশফিকুর রহিম।
তিনি সেঞ্চুরি না পেলেও তার রানের উপর ভর করেই ২৩৯ রানের লড়াকু পুঁজি পায় টাইগাররা। আর ম্যাচ শেষে ৩৭ রানের জয় পায় বাংলাদেশ। অবশেষে মুশফিকই পান ম্যাচ সেরার পুরস্কার।পুরস্কার নিয়ে মুশফিক বলেন, নিজের ওপর বিশ্বাস রেখেছিলাম।
আসছে ২৮ সেপ্টেম্বর ফাইনালি লড়াইয়ে ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। সেই মহারণে দুই স্তম্ভ তামিম-সাকিবকে পাচ্ছে না টাইগাররা। এর মাঝে আবার শংকা দেখা দিয়েছে মুশফিকের ইনজুরি। এ কারণে শেষদিকে মাঠে ছিলেন না তিনি। কোটি ক্রিকেটপ্রেমীর প্রত্যাশা, সেই ম্যাচে খেলুন উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান।
(নিউজ টোয়েন্টিফোর/তৌহিদ)