অক্টোবরে যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হচ্ছে চট্টগ্রামের দীর্ঘতম পতেঙ্গা-লালখানবাজার এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে। প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বিমানবন্দর সড়ক থেকে সাড়ে ১৬ কিলোমিটার পথ যেতে সময় লাগবে মাত্র ২০ মিনিট। দীর্ঘতম এই উড়াল সেতু চালু হলে বন্দর ইপিজেড এলাকার ভয়াবহ যানজট থেকে রেহাই মিলবে যাত্রী ও চালকদের।
দেশের দ্বিতীয় রাজধানী হিসেবে পরিচিত বন্দরনগরী চট্টগ্রাম।
প্রকল্প বাস্তবায়ন সংস্থা-সিডিএ প্রধান প্রকৌশলী হাসান বিন সামস জানান, পুরোদমে চলছে উড়াল সেতু নির্মাণ কাজ। পতেঙ্গা থেকে বারিকবিল্ডিং পর্যন্ত নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ। আর লালখানবাজার পর্যন্ত উড়াল সেতুটি নির্মাণ করতে সময় লাগবে আরও কিছুদিন। অক্টোবরের মধ্যে এই উড়াল সেতু যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে সিডিএ।
সিডিএ চেয়ারম্যান জহিরুল আলম দোভাষ জানান, প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বিমানবন্দর সড়ক থেকে সাড়ে ১৬ কিলোমিটার পথ যেতে সময় লাগবে মাত্র ২০ মিনিট।
নগর পরিকল্পনাবিদরাও বলছেন, লুপ ও র্যাম্প সংযোগ থাকলে এই উড়াল সেতু কাজে আসবে জনগণের।
২০১৭ সালের জুলাই মাসে একনেক সভায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্প অনুমোদন পায়। বিভিন্ন জটিলতা কাটিয়ে ২০১৯ সালে নির্মাণ কাজ শুরু করে সিডিএ। তবে ভূমি জটিলতা আর বন্দরের সঙ্গে নানা ঝামেলায় প্রকল্পটির মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে কয়েক দফা।
news24bd.tv/আইএএম