গণমাধ্যমের প্রতি মানুষের যে আস্থা ও বিশ্বাস সৃষ্টি হয়েছে, তার পেছনে নিবিড় কর্মসাধনা রয়েছে চ্যানেল আই-এর। হাঁটি হাঁটি পা করে গণ মানুষের সেই প্রিয় টেলিভিশন চ্যানেলটি আজ (১ অক্টোবর, সোমবার) পা দিয়েছে কুড়ি বছরে।
‘কোটি প্রাণে মিশে, আমরা এখন ২০ এ’- এই স্লোগানে চ্যানেল আই ঘোষণা করেছে তার দৃপ্ত পদচারণার।
গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও বিশিষ্টজনেরা বলছেন, দেশ-সংস্কৃতি-গণ মানুষের প্রত্যাশা পূরণে চ্যানেল আই বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতা ও রুচিশীল অনুষ্ঠানের উদাহরণ সৃষ্টি করেছে।
প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় আগামীতে মাল্টিমিডিয়া জার্নালিজম ও ডিজিটাল বিনোদন জগতেও চ্যানেল আই এগিয়ে থাকবে বলে বিশ্বাস তাদের।
‘সবার চেয়ে দেশ বড়’- এমন অঙ্গীকারে ১৯৯৯ সালের ১ অক্টোবর পথচলা শুরু করে বাংলা ভাষার প্রথম ডিজিটাল স্যাটেলাইট সম্প্রচার মাধ্যম চ্যানেল আই।
দুই বছর পর ২০০১ সালের ১ অক্টোবর যাত্রা শুরু করে চ্যানেল আই সংবাদ। হৃদয়ে বাংলাদেশ… দেশ মাতৃকার ভালোবাসার লাল সবুজের চোখ দিয়ে দেখা গণ মানুষের এই টেলিভিশন চ্যানেল দেখতে দেখতে ১৯ বছর পার করলো।
দীর্ঘ যাত্রায় দেশ-বিদেশের কোটি বাঙালির স্বপ্নের প্রতিফলনে কতোটা সফল চ্যানেল আই?
অনলাইন মিডিয়া এবং ডিজিটাল কনটেন্টের এ যুগে চ্যানেল আইসহ টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর আগামীর চ্যালেঞ্জ কী হতে পারে, সে বিষয়ে কথা বলেছেন গণমাধ্যম বিশেষজ্ঞরা।
জন্মদিনকে ঘিরে দেশজুড়েই চলছে উৎসব আয়োজন। রাজধানীর তেজগাঁওয়ে চ্যানেল আই প্রাঙ্গণেও এখন উৎসবের আমেজ। সোমবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে উৎসব, সারাদিন গুণীজনদের পদচারণায় মুখর থাকবে চ্যানেল আই প্রাঙ্গণ।
অরিন▐ NEWS24