ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে ইলিশ, নেই মধ্যবিত্তের নাগালে

সংগৃহীত ছবি

ঝাঁকে ঝাঁকে ধরা পড়ছে ইলিশ, নেই মধ্যবিত্তের নাগালে

অনলাইন ডেস্ক

গত বেশ কয়েকদিন নদীতে প্রচুর পরিমাণে ধরা পড়ছে ইলিশ মাছ। বাজারেও বেড়েছে সরবরাহ। কিন্তু এখনো মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে এ মাছটি। বাজারে ডিম ও পেঁয়াজের দাম আগে থেকেই বাড়তি।

কাচা বাজারেও নেই কোন সুখবর। অস্থির হয়ে উঠেছে মসলাজাত পণ্যের বাজারও। বাড়তি দামে রসুন কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের।

শুক্রবার (২৫ আগস্ট) রাজধানীর কয়েকটি বাজারঘুরে দেখা যায়, দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮৫ থেকে ৯৫ টাকা কেজিতে।

আর আমদানি করা পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৮০ টাকায়। গত দুই থেকে তিন দিনের ব্যবধানেই আমদানি করা রসুনের কেজিতে ২০ টাকা বেড়ে এখন বিক্রি হচ্ছে ২৩০ থেকে ২৫০ টাকায়। দেশি রসুন কেজিতে ১০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৩০ টাকা।

এদিকে, দাম কমার পর প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১৭৪ টাকায়। খোলা সয়াবিন প্রতি লিটার ১৫৪ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। খোলা চিনি প্রতিকেজি ১৩০ টাকা এবং প্যাকেটজাত চিনির কেজি ১৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

বাজারে বেড়েছে ইলিশের সরবরাহ তবে মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে এখনও। ৫০০ থেকে ৬০০ গ্রামের ইলিশের কেজি ১ হাজার টাকারও বেশি। আর ১ কেজি ওজনের ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকায়। প্রতিকেজি রুই ও কাতলা মাছ বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৪২০ টাকায়। তেলাপিয়ার কেজি ২৫০ থেকে ২৬০ টাকা, পাঙাশ ২২০ থেকে ২৫০ টাকা, চাষের কই ২৪০ থেকে ২৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

কাঁচাবাজারের বাজারে ৬০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে বেশির ভাগ সবজি। প্রতি কেজি পটল, চিচিঙা, ছোট শসা, জালি কুমড়া এবং কাঁকরোল বিক্রি হচ্ছে ৬০ টাকায়। ঝিঙা, বরবটি, রান্না করার শসা, কচুর মুখী, করলার কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। কাঁচামরিচ প্রতিকেজি ২০০ টাকায়।

মাংসের বাজারের চিত্রও অভিন্ন। ব্রয়লার মুরগির কেজি ১৭০ থেকে ১৮০ টাকা। সোনালি মুরগি ৩০০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগি কিনতে কেজিতে খরচ ৫৫০ থেকে ৭০০ টাকা। গরু ও খাসির মাংস আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে।

News24bd.tv/AA