পার্লায়ে গিয়ে ভুরু তুলবেন। কার মুখে কেমন আকারের ভুরু মানাবে, তা দক্ষ কোনও রূপসজ্জাকর্মী ছাড়া কেউ বলতে পারেন না। কী দেখে ভুরুর আকার ঠিক করেন তাঁরা? ভুরুর আকার কেমন হবে, তা সাধারণত ঠিক করা হয় মুখের আকার দেখে। জেনে নিন মুখের আকার অনুযায়ী কেমন আইব্রোর আকার বেছে নেওয়া উচিত?
১) ডিম্বাকৃতি মুখ
এই ধরনের মুখে তীক্ষ্ণতা আনতে গেলে কপাল, গাল, নাক এবং চোখের সঙ্গে ভারসাম্য রেখে ভুরু তুলতে হয়।
২) ছ’কোণা মুখ
এই ধরনের মুখে হেয়ারলাইন, চোয়াল, গালের হাড়— এমনিতেই খুব তীক্ষ্ণ হয়। তাই আলাদা করে আর ভুরুতে কোনও কারুকাজ করার প্রয়োজন পড়ে না।
৩) গোলাকার মুখ
গোালাকার মুখে কিন্তু খুব একটা তীক্ষ্মতা থাকে না। তাই এ ক্ষেত্রে ভুরুর আকার ভীষণই গুরুত্বপূর্ণ। গোলাকার মুখে ভুরু তাই ‘আর্চ’ আকারে তুলতে পারলেই ভাল।
৪) চৌকো মুখ
ছ’কোণার মতো চৌকো মুখেও চোয়ালের হাড়ের গঠন বেশ চওড়া। কপালের আকার বেশ উন্নত। তাই এই ধরনের মুখেও ভুরুর আকার সামান্য গোলকার হলে দেখেতে খারাপ লাগে না।
৫) পানপাতার মতো মুখ
এই আকারের মুখে কপাল চওড়া হয়। কিন্তু গাল থেকে থুতনি ক্রমশ সরু। কারও ক্ষেত্রে গালের হাড় চওড়া হতে পারে। এই ধরনের মুখেও ভুরু ‘আর্চ’ হলে ভাল মানায়।
news24bd.tv/TR
