দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে দাখিল করা প্রার্থীদের সম্পদ বিবরণী নিয়ে দেশজুড়ে আলোচনা চলছে। সম্পদ বিবরণীতে কারও সম্পদ অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়ার তথ্য মিলেছে, আবার কারও কমেছে।
মাদারীপুর-২ আসন থেকে শাজাহান খান সাতবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। হয়েছেন মন্ত্রীও।
সংসদ সদস্য শাজাহান খান মন্ত্রিত্ব হারানোর পর ব্যবসা থেকে আয় কমেছে। ২০১৮ সালে মন্ত্রী থাকাকালে তাঁর হলফনামা মোতাবেক ব্যবসা থেকে বার্ষিক আয় ছিল ৩ কোটি ৩ লাখ ৬২ হাজার ২৫০ টাকা। মন্ত্রিত্ব হারানোর পর ২০২৩ সালের হলফনামায় বার্ষিক আয় ২ কোটি ২০ লাখ ৭৭ হাজার ৬২৪ টাকা।
২০০৮ সালে শাজাহান খানের বার্ষিক আয় ছিল ৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। এবার আয় দেখিয়েছেন ২ কোটি ২০ লাখ ৭৭ হাজার ৬২৪ টাকা। স্ত্রীর নামে অবিশ্বাস্য কম মূল্যে রাজউক পূর্বাচলে ১০ কাঠার একটি প্লট রয়েছে। যার মূল্য মাত্র ২৩ লাখ ৫ হাজার ৬০০ টাকা। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনের হলফনামা অনুযায়ী সাবেক নৌপরিবহন মন্ত্রী শাজাহান খান ছিলেন দেনাদার। ২০০৮ সালে তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ৬ লাখ ৮৫ হাজার ৩৬ টাকা, অস্থাবর সম্পদ ৫৭ লাখ টাকার। এখন তা দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ৯৭ লাখ টাকায়। এবারের হলফনামা অনুযায়ী শাজাহান খানের দুটি গাড়ি রয়েছে, যার দাম ১ কোটি ৮৭ লাখ টাকা। স্ত্রীর নামে ৮০ তোলা সোনা রয়েছে।
news24bd.tv/কেআই