সারাদেশে ভোটের দিনে ৩৩ প্রার্থীর নির্বাচন বর্জন

ফাইল ছবি

সারাদেশে ভোটের দিনে ৩৩ প্রার্থীর নির্বাচন বর্জন

অনলাইন ডেস্ক

রোববার ( ৭ জানুয়ারি) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনে সারাদেশে  ২৯ আসনে ৩৩ প্রার্থী নির্বাচন বর্জন করেছেন । প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর: 
টাঙ্গাইল-২ (গোপালপুর-ভুঞাপুর): এ আসনের স্বতন্ত্র (ঈগল প্রতীক) প্রার্থী ইউনুছ ইসলাম তালুকদার ঠান্ডু জাল ভোট, এজেন্টদের মারধরসহ বিভিন্ন অভিযোগ এনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। আজ রবিবার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে গোপালপুর উপজেলার ঝাওয়াইল বাজার প্রচার প্রচারণার নির্বাচন অফিসে সাংবাদ সম্মেলন করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
তিনি অভিযোগ করেন, নৌকার কর্মী সমর্থকরা ঈগল প্রতীকের কর্মীদের ব্যাপক মারধর করে।


বাগেরহাট—৪: জাল ভোট, কর্মী সমর্থকদের মারিপট, এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেযাসহ নানা অনিয়মের অভিযোগে বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ- শরনখোলা) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী জামিন হোসাইন ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
রোববার দুপুরে তিনি নিজ বাড়িতে সংবাদ সম্মেলন করে এ ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। ঈগল প্রতিকের প্রার্থী জামিল হোসাইন জানান, এসব অনিয়মের অভিযোগ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে কোন প্রতিকার না পেয়ে বাধ্য হয়ে ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নেন। এসময় তার সহধর্মিণী শেখ শারমিন রিমা কান্নাজড়িত কন্ঠে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

ঢাকা-৪ : আসনে বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রার্থি মাসুম বিল্লাহ সোহেল নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। রোববার সকাল পৌনে ১১টার দিকে মুরাদপুর আদর্শ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্র পরিদর্শনের পর এই ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। মাসুম বিল্লাহ অভিযোগ করে বলেন, ‘হরিদাবাদ উচ্চবিদ্যালয় থেকে আমার এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে। জুরাইন হাজী সরিমুল্লাহ উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে আমাকে আধা ঘণ্টা আটকে রাখা হয়েছে ৷ আধা ঘণ্টা পর কেন্দ্রে ঢুকতে পেরেছি। ’ 
তিনি বলেন, ‘আমি প্রার্থী হয়ে ঢুকতে পারিনি। নিশ্চয়ই সেখানে এমন কিছু হয়েছে, যাতে আমি সেটা দেখতে না পারি। ’
পাবনা-২: ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন পাবনা-২ আসনের বিএনএম মনোনীত প্রার্থী ডলি সায়ন্তনী। জাল ভোট ও প্রকাশ্যে ভোট প্রদানের অভিযোগে তিনি নির্বাচন বর্জন করেন। পাবনা-২ আসন থেকে নির্বাচন করলেও এখান থেকে ভোট দিতে পারেননি তিনি। এ বিষয়ে ডলি সায়ন্তনী বলেন, আমি পাবনা-২ আসনে নির্বাচন করছি। কিন্তু আমি ভোটার হয়েছি ঢাকা থেকে। এ কারণে আমি ভোট দিতে পারছি না।
কক্সবাজার-৪ (উখিয়া-টেকনাফ): আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী নুরুল আমিন সিকদার ভুট্টো ভোট বর্জন করেছেন। নির্বাচনে কারচুপি, এজেন্ট বের করে দেওয়া ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে রোববার (৭ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার দিকে তিনি ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। নুরুল আমিন সিকদার ভুট্টো বলেন, কেন্দ্র থেকে এজেন্ট বের করে দেওয়া হয়েছে। অনেক কেন্দ্রে এজেন্ট ঢুকতে দেওয়া হয়নি।
একই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী  নুরুল বশর (ঈগল) রবিবার (৭ জানুয়ারি) ভোট চলাকালে দুপুরের দিকে তারা এই ঘোষণা দেন।
কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া): আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য জাফর আলম ভোট বর্জন করেছেন। নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লাইভে এসে তিনি ভোট বর্জনের ঘোষণা দিলেন।
রোববার দুপুর ২টা ৫৫ মিনিটে ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাসে ভোট বর্জনের পাশাপাশি কেন্দ্র দখল করে নেওয়ার অভিযোগ করেন।
ফেসবুক পোস্টে বলা হয়, ‘বিজিবি ও গোয়েন্দা সংস্থার নেতৃত্বে অধিকাংশ কেন্দ্র দখল করে ভোট ডাকাতি এবং আমার এজেন্টদের মারধর করে কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়ার প্রতিবাদে আমি ভোট বর্জন করলাম। ’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (সদর): আসনে ভোট বর্জন করেছেন বিএনএম (বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন) প্রার্থী মোহাম্মদ আব্দুল মতিন। রোববার দুপুর পৌনে ২টায় জেলা শহরের পাঠানপাড়া মহল্লায় সংবাদ সম্মেলন করে তিনি ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন। আব্দুল মতিন বলেন, নির্বাচনী সুষ্ঠু পরিবেশের অভাব রয়েছে। নৌকার কর্মী-সমর্থকদের অব্যাহত হুমকি-ধামকির মুখে ভোট বর্জন করেছি।
কুমিল্লা-১১ (চৌদ্দগ্রাম): আসনে কেন্দ্র থেকে জোরপূর্বক এজেন্ট বের করে দেওয়া ও বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ এনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মিজানুর রহমান।  রোববার দুপুর ১২টায় তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের সামনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।  
কুমিল্লা-১: (দাউদকান্দি-তিতাস) আসনের স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীকের প্রার্থী ব্যারিস্টার নাঈম হাসান নির্বাচন বর্জন করেছেন। আসনটিতে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মো. আবদুস সবুর। ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নেন ব্যারিস্টার নাঈম হাসান।

যশোর-১ (শার্শা): আসনের ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক পৌর মেয়র আশরাফুল আলম লিটন ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
রোববার সকাল ১১টার দিকে তার নিজ কেন্দ্রের একটি নির্বাচনি কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এ ঘোষণা দেন তিনি। আশরাফুল আলম লিটন বলেন, ‘নির্বাচনে বিভিন্ন কেন্দ্রে অনিয়ম, ভোটারদের মারপিট, পোলিং এজেন্টদের বুথ থেকে বের করে দেওয়া এবং নির্বাচনের পরিবেশ অনুকূলে না থাকায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিচ্ছি। আমার পরিবার ও নেতাকর্মীদের কথা চিন্তা করে তারা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়, তাই আমি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

সিলেট-২ (বিশ্বনাথ-ওসমানীনগর):আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও গণফোরামের প্রার্থী মোকাব্বির খান চৌধুরীসহ চার প্রার্থী।
রোববার দুপুরে বিশ্বনাথ বাজারে সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন তারা। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালেও তাদের পক্ষে একই ঘোষণা দেয়া হয়।
এ আসনে নৌকা প্রতীকে লড়ছেন শফিকুর রহমান চৌধুরী।
আসনটিতে ভোট বর্জনের ঘেষণা দেয়া প্রার্থীরা হলেন জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ইয়াহইয়া চৌধুরী, গণফোরামের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান, স্বতন্ত্র প্রার্থী ও বিশ্বনাথ পৌরমেয়র মুহিবুর রহমান এবং তৃণমূল বিএনপির আব্দুর রব মল্লিক।
কক্সবাজার-৩: ভোট বর্জন করেছেন কক্সবাজার-৩ আসনের (সদর-রামু-ঈদগাঁও) স্বতন্ত্র প্রার্থী মিজান সাঈদ। তিনি ওই আসন থেকে ঈগল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।
রোববার দুপুর ২টার দিকে রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে তিনি সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।

ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা): আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী এনায়েত হোসেন মন্ডল ভোট বর্জন করেছেন।  
ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) : এ আসনের তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী ড. আব্দুল মালেক ফরাজি ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন ।
নরসিংদী-২ : কারচুপির অভিযোগ এনে ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন নরসিংদী-২ আসনের জাতীয় পার্টির প্রার্থী রফিকুল আলম সেলিম। তিনি বলেন, ‘সকল প্রিজাইডিং অফিসারগণ নৌকার লোকজন নিয়ে নিজেরাই ভোট মারছে। আমি আট-নয়টা সেন্টার ঘুরেছি সবগুলো একই অবস্থা। এ ছাড়া, আমার সকল এজেন্টগুলা একই কথা বলছে। এখন তো আর রক্ষা নাই। সকালবেলা সাধারণ ভোটাররা ভোট দিতে গেছে, যখন শুনলো এ অবস্থা তখন আর কেউ ভোট দিতে যায় না। ’
 চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) : জাল ভোটে ব্যালট বাক্স ভর্তির অভিযোগ এনে চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) আসনে জাতীয়পার্টির প্রার্থী সাজ্জাদ রশিদ নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।
দুপুর ২টার দিকে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘ফরিদগঞ্জের বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে দেখতে পেয়েছি প্রতিটি কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি একেবারেই নাই। তবে ভোটকক্ষের ভেতরে গিয়ে দেখলাম ব্যালট বাক্স ভর্তি। ফরিদগঞ্জ এ আর পাইল উচ্চ বিদ্যালয় কেন্দ্র পর্যবেক্ষণের সময় আওয়ামী লীগের প্রার্থীর লোকজন আমার গাড়ি লক্ষ্য করে ককটেল বোমা নিক্ষেপ এবং হামলা করেছে। ’

ভোলা-৩ : ভোট বর্জন করেছেন ভোলা-৩ আসনের (লালমোহন-তজুমুদ্দিন) স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অবঃ) মো. জসিম উদ্দিন। তিনি ওই আসন থেকে ঈগল প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন।
রোববার বেলা সাড়ে ১২টার দিকে লালমোহনে তার বাসভবনে এক সংবাদ সম্মেলন করে ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।
তিনি অভিযোগ করে বলেন, তার নির্বাচনী এলাকার নৌকা মনোনীত প্রার্থী নূরুন্নবী চৌধুরী শাওন তার নেতাকর্মীদেরকে দিয়ে প্রতিটি কেন্দ্রে জাল ভোট দিচ্ছেন। এমনকি প্রতিটি কেন্দ্রে ঈগল প্রতীকের এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে। সেজন্য তিনি ভোট বর্জনের ঘোষণা দেন।

ফরিদপুর-২ (নগরকান্দা-শালথা) আসনে বিএনপির প্রার্থী শামা ওবায়েদ ইসলাম নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেন, ওই আসনের ১২৩টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১০০টি কেন্দ্রে গতকাল শনিবার রাতেই ভোট দিয়ে দেওয়া হয়েছে। আজ সকালে যেসব কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে, সেসব কেন্দ্রে বিএনপির কোনো পোলিং এজেন্টকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এর প্রতিবাদে নিজেও ভোট দেননি শামা ওবায়েদ ইসলাম। ওই আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী।

ঢাকা-১ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালমা ইসলাম ভোট জালিয়াতির অভিযোগে নির্বাচন বর্জন করেছেন। আজ দুপুর ১২টায় নবাবগঞ্জ উপজেলার কামারখোলায় নিজ বাসভবনে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তিনি নির্বাচন বর্জনের ঘোষণা দেন। ঢাকা-১ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী রয়েছেন সালমান এফ রহমান।

বাগেরহাট-৩ : ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া বাগেরহাট-৩ আসনে জেলা জামায়াতের নায়েবে আমির মোহাম্মদ আবদুল ওয়াদুদ ও বাগেরহাট-৪ আসনে জেলা জামায়াতের শুরা সদস্য মো. আবদুল আলীম বেলা ১১টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে ভোট বর্জন করেন।

খুলনা-৬ :আসনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া জামায়াতের খুলনা মহানগর আমির আবুল কালাম আজাদ ভোট বর্জন করেন। নাশকতার মামলায় খুলনায় কারাবন্দী আছেন তিনি। তাঁর প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট লিয়াকত আলী ভোট বর্জনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

গাইবান্ধা-১ :আসনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া জেলা জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মো. মাজেদুর রহমান ভোট বর্জন করেছেন। ওই আসনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বী রয়েছেন জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ারী। গাইবান্ধা-৪ আসনে জাতীয় পার্টির কাজী মশিউর রহমান ভোট বর্জন করেছেন। এ আসনে মূল প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন আওয়ামী লীগের মনোয়ার হোসেন চৌধুরী।

সাতক্ষীরা-২: আসনে মুহাম্মদ আবদুল খালেক ও সাতক্ষীরা-৪ আসনে জি এম নজরুল ইসলাম নির্বাচন বর্জন করেছেন। তাঁরা দুজনেই জামায়াত নেতা, বিএনপির ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। বরিশাল-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া নাগরিক ঐক্যের জে এম নুরুর রহমান জাহাঙ্গীর ভোট বর্জন করেন। তিনি অভিযোগ করেন, নিজ কেন্দ্রে বাধার মুখে ভোট দিতে পারেননি।

দিনাজপুর-৬ ::আসনে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নেওয়া জেলা জামায়াতের আমির মো. আনোয়ারুল ইসলাম ভোট বর্জন করেছেন।
শরীয়তপুর-২: আসনে বিএনপির সফিকুর রহমান কিরণ ভোট বর্জন করেছেন। কিশোরগঞ্জ-৬ আসনের বিএনপি প্রার্থী শরিফুল আলম ভোট বর্জন করেছেন। ময়মনসিংহ-৮ :এর প্রার্থী বিএনপি প্রার্থী এইচ এম খালেকুজ্জামান এবং ময়মনসিংহ-৯ আসনে বিএনপির প্রার্থী খুররাম খান চৌধুরী এজেন্টদের মারধর, কারচুপি, আগে থেকেই সিল মারার অভিযোগে ভোট বর্জন করেছেন।

পাবনা-৪: বিএনপি প্রার্থী হাবিবুর রহমান খান ভোট বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।

মাদারীপুর-২: আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী (আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী) আল আমিন মোল্লা ভোট বর্জন করেছেন।

ঝিনাইদহ-১ আসনের বিএনপি প্রার্থী মো. আসাদুজ্জামান আসাদ ভোট বর্জন করেছেন। ঝিনাইদহ-৩ আসনের ২০ দলীয় জোটের ধানের শীষের প্রার্থী জামায়াত নেতা মতিয়ার রহমানের পক্ষে তাঁর এজেন্ট ভোট বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন।

news24bd.tv/ডিডি