চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলায় জিতলেন যারা

চট্টগ্রাম বিভাগ

চট্টগ্রাম বিভাগের ১১ জেলায় জিতলেন যারা

অনলাইন ডেস্ক

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে ইতোমধ্যে বেসরকারিভাবে নির্বাচিতদের নাম ও তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ২৯৯ টির মধ্যে ২৯৮টি আসনের ফল জানা গেছে। চট্টগ্রাম বিভাগের জেলাগুলোতে যারা বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন তারা হলেন—

চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম-১ আসনে নৌকার প্রার্থী মাববুবুর রহমান রুহেল ৩৬ হাজার ০৬৯ ভোট বেশি পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৬৪ ভোট।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৬৩৯ ভোট।

চট্টগ্রাম-২ আসনে নৌকার প্রার্থী খাদিজাতুল আনোয়ার সনি ১ লাখ ৬৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হোসাইন মোহাম্মদ আবু তৈয়ব পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৫৬৬ ভোট।

চট্টগ্রাম-৩ আসনে নৌকার প্রতীকের প্রার্থী মাহফুজুর রহমান মিতা ৫৪ হাজার ৭৫৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জামাল উদ্দিন চৌধুরী পেয়েছেন ২৮ হাজার ৭০ ভোট।

চট্টগ্রাম-৪ আসনে নৌকার এস এম আল মামুন ১ লাখ ৪২ হাজার ৭০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মো. দিদারুল কবির পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৮০ ভোট।

চট্টগ্রাম-৫ আসনে জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের ব্যারিস্টার আনিসুল ইসলাম মাহমুদ চৌধুরী ৫০ হাজার ৯৭৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুহাম্মদ শাহজাহান চৌধুরী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ২৫১ ভোট।

চট্টগ্রাম-৬ আসনে নৌকার প্রার্থী এ বি এম ফজলে করিম চৌধুরী ২ লাখ ২১ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী শফিউল আজম ট্রাক প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১৫৯ ভোট।

চট্টগ্রাম-৭ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের ড. হাছান মাহমুদ ১ লাখ ৯৮ হাজার ৯৭৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মুহাম্মদ ইকবাল হাছান মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯ হাজার ৩০১ ভোট।

চট্টগ্রাম-৮ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুচ ছালাম ৭৮ হাজার ২৬৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বিজয় কুমার চৌধুরী পেয়েছেন ৪১ হাজার ৫০০ ভোট।

চট্টগ্রাম-৯ আসনে নৌকা প্রতীকের মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল ১ লাখ ৩০ হাজার ৯৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের সানজীদ রশীদ চৌধুরী পেয়েছেন ১ হাজার ৯৮২ ভোট।

চট্টগ্রাম-১০ আসনে নৌকার প্রার্থী মহিউদ্দিন বাচ্চু ৫৯ হাজার ২৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী মনজুর আলম ফুলকপি প্রতীক নিয়ে ৩৯ হাজার ৫৩৫ ভোট পেয়েছেন।

চট্টগ্রাম-১১ আসনে নৌকা প্রতীকের এম আবদুল লতিফ ৫১ হাজার ৪৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেটলি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক সুমন পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৫২৫ ভোট।

চট্টগ্রাম-১২ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী ১ লাখ ২০ হাজার ৩১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সামশুল হক চৌধুরী পেয়েছেন ৩৫ হাজার ২৪০ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৩ আসনে নৌকার প্রার্থী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ১ লাখ ৮৭ হাজার ৯২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের মুহাম্মদ আবুল হোসেন মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫ হাজার ১৪১ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের নজরুল ইসলাম ৭১ হাজার ১২৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল জব্বার চৌধুরী পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৮৮৪ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৫ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল মোতালেব ৮৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী পেয়েছেন ৩৯ হাজার ১৫২ ভোট।

চট্টগ্রাম-১৬ আসনে ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান ৫৭ হাজার ৪৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আবদুল্লাহ কবির লিটন পেয়েছেন ৩২ হাজার ২২০ ভোট।

নোয়াখালী

নোয়াখালী–১ আসনে নির্বাচিত হয়েছেন নৌকার প্রার্থী এইচ এম ইব্রাহিম। তিনি ১ লাখ ৫৯ হাজার ২৯১ পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এ কে এম সেলিম ভূঁইয়া ফুলের মালা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৮১৯ ভোট।

নোয়াখালী-২ আসনে সকল কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে নৌকা প্রতীকে মোরশেদ আলম ৫৬ হাজার ৫৬৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহ-সভাপতি স্বতন্ত্র প্রার্থী আতাউর রহমান ভূইয়া মানিক (কাঁচি) প্রতীকে পেয়েছেন ৫২ হাজার ৩৯৯ ভোট।  

নোয়াখালী-৩ আসনে ১৪৯ কেন্দ্রের সকল কেন্দ্রের ফলাফলে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকে মামুনুর রশিদ কিরণ ৫৬ হাজার ৮৬০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মিনহাজ আহমেদ জাবেদ (ট্রাক) প্রতীকে পেয়েছেন ৫২ হাজার ৩১৫ ভোট।  

নোয়াখালী-৪ আসনে ১৯৬ কেন্দ্রের মধ্যে ১৩১ কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে নৌকার প্রার্থী একরামুল করিম চৌধুরী ৮৬ হাজার ৪৯৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট শিহাব উদ্দিন শাহীন (ট্রাক) প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩০৭ ভোট।  

নোয়াখালী-৫ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। এ আসনে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের খাজা তানভীর আহমেদ। ফলাফলে দেখা গেছে, ওবায়দুল কাদের মোট ভোট পেয়েছেন ১ লাখ ৮১ হাজার ১৪৭টি। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বিন্দ্বী জাতীয় পার্টির খাজা তানভীর আহমেদ পেয়েছেন (লাঙ্গল) প্রতীক নিয়ে ৯ হাজার ৭১৯ ভোট।  

নোয়াখালী-৬ আসনে ৯৬ কেন্দ্রের মধ্যে ৪৫ কেন্দ্রের প্রাপ্ত ফলাফলে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী (নৌকা) প্রতীকে ৮৪ হাজার ৬৫৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুশফিকুর রহমান (লাঙ্গল) প্রতীকে ২ হাজার ৪০৬ ভোট পেয়েছেন।  

লক্ষ্মীপুর

লক্ষ্মীপুর-১ আসন থেকে ড. আনোয়ার হোসেন খান ৪০ হাজার ৯৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। ঈগল প্রতীক নিয়ে তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হাবিবুর রহমান পবন পেয়েছেন ১৮ হাজার ১৫৬ ভোট।  

লক্ষ্মীপুর-২ আসনে ১ লাখ ৩০ হাজার ২১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত (নৌকা) নুর উদ্দিন চৌধুরী নয়ন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেলিনা ইসলাম ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৯ হাজার ২৮ ভোট।  

লক্ষ্মীপুর-৩ আসনে নৌকা প্রতীকে ৫২ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন গোলাম ফারুক পিংকু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম এ সাত্তার ট্রাক প্রতীক নিয়ে ৩৫ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়েছেন।  

লক্ষ্মীপুর-৪ আসনে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ জয় ঈগল প্রতীকে ৪৬ হাজার ৩৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকার প্রতীকের মোশারফ হোসেন পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮১০ ভোট।  

চাঁদপুর

চাঁদপুর-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ড. সেলিম মাহমুদ ১ লাখ ৫১ হাজার ৩৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশের সেলিম প্রধান চেয়ার প্রতীক ৫ হাজার ৭৩৪ ভোট পেয়েছেন।  

চাঁদপুর-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ১ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র ঈগল প্রতীক এম ইসফাক আহসান পেয়েছেন ২১ হাজার ৩৩৫ ভোট।

চাঁদপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ডা. দীপু মনি ১ লাখ ৮ হাজার ১৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভুঁইয়া ঈগল প্রতীকে ২৪ হাজার ১৯৭ ভোট পেয়েছেন।

চাঁদপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মুহম্মদ শফিকুর রহমান ৩৬ হাজার ৪৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ড. মোহাম্মদ শামছুল হক ভুঁইয়া ঈগল প্রতীক ৩৫ হাজার ৪২৫ ভোট পেয়েছেন।

চাঁদপুর-৫ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মেজর (অব.) রফিকুল ইসলাম ৮৪ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গাজী মাঈনুদ্দিন ঈগল প্রতীক ৩৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়েছেন।  

ব্রাহ্মণবাড়িয়া

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা স্বতন্ত্র প্রার্থী (কলার ছড়ি) সৈয়দ এ কে একরামুজ্জামান ৮৯ হাজার ৪২৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সংগ্রাম নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৬ হাজার ১৮৯ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে ৮৪ হাজার ৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. মঈন উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী জিয়াউল হক মৃধা ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ৫৫ হাজার ৪৩১ ভোট।  

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনে আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৮৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান কাঁচি প্রতীকে পেয়েছেন ৬৪ হাজার ৩৭ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ আসনে নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২০ হাজার ৬৬৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন আনিসুল হক। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশনাল পিপলস পার্টির শাহীন খান পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৮৬ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফয়জুর রহমান বাদল নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মোবারক হোসেন লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৭৮ ভোট।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে আওয়ামী লীগের এ বি তাজুল ইসলাম নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৯৩ হাজার ৮৭০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির মো. আমজাদ হোসেন পেয়েছেন ২ হাজার ৮১৭ ভোট।

ফেনী

ফেনী-১ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী শাহরিয়ার ইকবাল পেয়েছেন ৪ হাজার ১৯৫ ভোট।  

ফেনী-২ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী খন্দকার নজরুল ইসলাম পেয়েছেন ৪ হাজার ৪৮ ভোট।

ফেনী-৩ আসনে লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী ১ লাখ ৪৭ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা রহিম উল্লাহ পেয়েছেন ৯ হাজার ৬২৬ ভোট।  

কুমিল্লা

কুমিল্লা-১ আসনে মো. আবদুস সবুর (নৌকা) ১ লাখ ১৩ হাজার ৯০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাঈম হাসান (ঈগল) ১৬ হাজার ৫৮০ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-২ আসনে মো. আবদুল মজিদ (ট্রাক) ৪৪ হাজার ৪১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সেলিমা আহমাদ (নৌকা) ৪২ হাজার ৪৫৩ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-৩ আসনে জাহাঙ্গীর আলম (ঈগল) ৮৩ হাজার ৯৭১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন (নৌকা) ৭২ হাজার ১৪ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-৪ আসনে মো. আবুল কালাম আজাদ (ঈগল) ৯৬ হাজার ৮০৭ ভোট পেয়েছে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রাজী মোহাম্মদ ফখরুল (নৌকা) ৮১ হাজার ২৫৭ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-৫ আসনে এম এ জাহের (কেটলি) ৬৫ হাজার ৮১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাজ্জাদ হোসেন (ফুলকপি) ৬১ হাজার ৫২২ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-৬ আসনে আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (নৌকা) ১ লাখ ৩২ হাজার ২১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আঞ্জুম সুলতানা (ঈগল) ৪৪ হাজার ৯৬৬ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-৭ আসনে প্রাণ গোপাল দত্ত (নৌকা) ১ লাখ ৭৩ হাজার ৬৭৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মুনতাকিম আশরাফ (ঈগল) ১১ হাজার ৬৬৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

কুমিল্লা-৮ আসনে আবু জাফর মোহাম্মদ শফি উদ্দিন (নৌকা) ২ লাখ ৭২৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এইচ এম এম ইরফান (লাঙ্গল) ৩ হাজার ৭২১ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-৯ আসনে মো. তাজুল ইসলাম (নৌকা) ২ লাখ ৩৩ হাজার ৯৪৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আবু বকর ছিদ্দিক (চেয়ার) ৮ হাজার ২৬০ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-১০ আসনে আ হ ম মুস্তফা কামাল (নৌকা) ২ লাখ ৩২ হাজার ৬৯৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জোনাকী হুমায়ুন (লাঙ্গল) ৮ হাজার ৫৪৮ ভোট পেয়েছেন।

কুমিল্লা-১১ আসনে মো. মুজিবুল হক (নৌকা) ১ লাখ ৮১ হাজার ৬৭৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মিজানুর রহমান (ফুলকপি) ২২ হাজার ৭০০ ভোট পেয়েছেন।

কক্সবাজার

কক্সবাজার-১ আসনে কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম-হাতঘড়ি প্রতীকে ৮১ হাজার ৯৫৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জাফর আলম ৫২ হাজার ৮৯৬ ভোট পেয়েছেন।
 
কক্সবাজার-২ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আশেক উল্লাহ রফিক ৯৭ হাজার ৬০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনএফ প্রার্থী শরীফ বাদশা নোঙ্গর প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৬১২ ভোট।  
 
কক্সবাজার-৩ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সাইমুম সরওয়ার কমল ১ লাখ ৬৭ হাজার ৩৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মিজান সাঈদ পেয়েছেন ২১ হাজার ৯৪৬ ভোট।  

কক্সবাজার-৪ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী শাহীন আক্তার ১ লাখ ২২ হাজার ৮০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী নুরুল বশর পেয়েছেন ৩১ হাজার ৭০৭ ভোট।

রাঙামাটি 

রাঙামাটি আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী দীপংকর তালুকদার ২ লা ৭১ হাজার ৩৭৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের অমর কুমার দে কলার ছড়ি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৬৫ ভোট।  

খাগড়াছড়ি

খাগড়াছড়ি আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা নৌকা প্রতীকে ২ লাখ ২০ হাজার ৮২৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম জাতীয় পার্টির মিথিলা রোয়াজা পেয়েছেন ১০ হাজার ৯৩৮ ভোট।  

বান্দরবান

বান্দরবান আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী বীর বাহাদুর উশৈসিং ১ লাখ ৭২ হাজার ২৪০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী শহীদুল ইসলাম পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৩ ভোট।

news24bd.tv/আইএএম