ব্যাংককে মিয়ানমারের ধনীরা বাড়ি কিনে স্থায়ী হচ্ছে

ব্যাংককের আবাসিক এলাকা, ফাইল ছবি।

ব্যাংককে মিয়ানমারের ধনীরা বাড়ি কিনে স্থায়ী হচ্ছে

অনলাইন ডেস্ক

প্রতিবেশি দেশ থাইল্যান্ডের ফুকেট এবং চিয়াং মাইতে আবাসিক এলাকাতে মিয়ানমারের অবস্থাসম্পন্ন পরিবারগুলো বাড়ি কিনে স্থায়ী হচ্ছে।  নিরাপত্তার কারণেই তারা স্থায়ী হচ্ছে। থাইল্যান্ডের আবাসিক খাতে মিয়ানমারের ব্যক্তি উদ্যোগে বিনিয়োগ বাড়ছে। সূত্র,  ব্যাংকক পোস্ট

প্রপার্টি কনসালট্যান্ট কলিয়ারস থাইল্যান্ডের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর কার্লো পোব্রে বলেন, ব্যাংকককে বেছে নেওয়ার আরেকটি কারণ হতে পারে এখানে অপরাধ নেই।

বিনোদনের ব্যবস্থা আছে। মিয়ানমারে ক্রেতারা চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার পর থেকে প্রতি বছর থাইল্যান্ডে বাড়ি কিনতে আরও সক্রিয় হয়েছে।

মিয়ানমারের নাগরিকরা থাইল্যান্ডের চিয়াং মাইকে অবসর গ্রহণের গন্তব্য এবং ফুকেটকে অবকাশ যাপনের জন্য বিবেচনা করে।

চিয়াং মাইকে, প্রতি আবাসিক ইউনিটের দাম স্থানীয় মুদ্রায় ২০-৩০ মিলিয়ন বাহট।

 
থাই আবাসিক বিনিয়োগকারীরা মিয়ানমার নাগরিকদের ক্রেতা হিসেবে পেতে বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প হাতে নিচ্ছে।  
থাইল্যান্ডের মান্দালেতে দোকানঘর, একটি ছয় তলা কনডো এবং একটি হোটেল চালু হতে যাচ্ছে এ মাসেই এবং এটি পরিচালনা করবে থাই অপারেটর। ফুকেটে, মিয়ানমারের ক্রেতারা লেগুনা এবং বাংতাও সমুদ্র সৈকত সহ অন্যান্য এলাকায় প্রতি আবাসিক ইউনিট ৪০ মিলিয়ন বাহট মূল্যে কিনতে আগ্রহী।
থাই স্কাইট্রেন স্টেশনগুলির কাছে ২-৫ মিলিয়ন বাহট মূল্যের কন্ডো ইউনিটগুলি মিয়ানমার নাগরিকদের কাছে পছন্দের। বিশেষ করে ব্যাং না এলাকায় কারণ তারা ট্রেন লাইনের সাথে পূর্ব পরিচিত হয়েছিল। কিছু তরুণ উদ্যোক্তা টাকা খাটিয়ে সহজে ও কম সময়ে লাভ করতে এধরনের কনডো কিনে থাকেন।  

মিয়ানমারের ক্রেতারা উচ্চ-মধ্যবিত্ত, বেশিরভাগই ৩৫ বছর বা তার বেশি বয়সী তরুণ পরিবার।  

news24bd.tv/ডিডি

এই রকম আরও টপিক