বগুড়া সরকারি মজিবুর রহমান মহিলা কলেজে ইতিহাস বিভাগে সম্মান (অনার্স) শ্রেণির ছাত্রী জুঁই খাতুন। জন্মের আগেই বাবা মারা গেছেন। মায়ের সাথে নানার বাড়িতে আশ্রয় জোটে তাঁর। ৬ বছর বয়সে মাও মারা যান।
এরপর এতিম জুঁই খাতুনের দায়িত্ব পড়ে বৃদ্ধ নানা-নানির ওপর। কিছুদিনের মাথায় নানিও মারা গেলে একমাত্র নানা ছাড়া আর কেউ রইলো না মেয়েটির।আরও পড়ুন... মহতি কাজ করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
বয়সের ভারে ন্যুয নানার পক্ষে সংসার চালানোই যেখানে কঠিন, সেখানে জুঁইয়ের লেখাপড়ার খরচ যোগানোর তো কোনো সুযোগই নেই।
বসুন্ধরা শুভসংঘ সেলাই প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে জুঁইও নিয়েছেন সেলাই প্রশিক্ষণ।
আরও পড়ুন...প্রান্তিক দরিদ্র নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
মেশিনটি হাতে পেয়ে জুঁই বলেন, ‘মানুষ মানুষের জন্য, আমাদের মতো অসহায়ের পাশে দাঁড়িয়ে সেটাই প্রমাণ করলো বসুন্ধরা গ্রুপ। অজপাড়াগাঁয়ের এমন অনেক অসহায় মানুষের পাশে নিঃস্বার্থভাবে দাঁড়িয়ে বসুন্ধরা গ্রুপ তাদের মানবিক দায়িত্ব যেভাবে পালন করছে এমন আর কাউকে দেখিনি। আমরা সবাই প্রাণভরে এই প্রতিষ্ঠানের জন্য দোয়া করি। ’
আরও পড়ুন...
গ্রামীণ নারীদের স্বাবলম্বী করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্বাবলম্বী হওয়ার আশা বগুড়ার ২০ নারীর
সেলাই মেশিনই হবে ভাগ্য বদলের হাতিয়ার
সুবর্ণার সামনে এখন সুবর্ণ সুযোগ