শীতের রোদে বসে একটু মরিচ, কাসুন্দি দিয়ে পেয়ারা মাখা খেতে আমরা সকলেই ভালোবাসি কমবেশি। অনেকের আবার শীতের প্রিয় ফল এটি। পেয়ারায় রয়েছে প্রচুর পুষ্টি, যার কারণেই এটি স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী বলে মনে করা হয়। হাজারও পুষ্টিগুণে ভরপুর এই ফল বিভিন্ন রোগ নিরাময়েও সাহায্য করে। তবে এই পেয়ারা কিন্তু সবার জন্য উপকারী নয়। এই সুস্বাদু ফলটি অনেক মানুষের জন্য বিপজ্জনকও প্রমাণ হতে পারে। চিকিৎসকরা বলছেন, স্বাস্থ্য সংক্রান্ত কিছু সমস্যার ক্ষেত্রে পেয়ারা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত। মনে রাখবেন, পেয়ারায় প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে। তাই পেয়ারা অতিরিক্ত খেলে পেটের যেমন উপকার হয়, অন্যদিকে শরীরে পানিশূন্যতাও দেখা দিতে পারে। চলুন জেনে নিই কাদের পেয়ারা খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত... একজিমা রোগী পেয়ারায় কিছু রাসায়নিক উপাদান রয়েছে, যা কিছু মানুষের ত্বকে...
যাদের জন্য পেয়ারা খাওয়া উচিত নয়
অনলাইন ডেস্ক

খিটখিটে মেজাজ বা নেতিবাচক চিন্তা আসে যে ভিটামিনের অভাবে
অনলাইন ডেস্ক

ভিটামিন বি১২ আর ভিটামিন ডি এর অভাবকে মূলত নোংরা চিন্তাভাবনার জন্য দায়ী মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই দুই ভিটামিনের ঘাটতি হলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। সেসঙ্গে মাথায় নেতিবাচক চিন্তা আসে। ভিটামিন বি১২ এর অভাব হলে মস্তিষ্কের কার্যকারিতায় তার প্রভাব পড়ে। এতে স্মৃতিশক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। এই ভিটামিনের ঘাটতি হলে ব্যক্তি ঠিকমতো চিন্তাভাবনা করতে পারে না। তার মেজাজে পরিবর্তন হয়, বিরক্তি আর বিভ্রান্তিও দেখা দেয়। অন্যদিকে ভিটামিন ডি এর এর অভাবের সঙ্গে বিষণ্ণতা আর উদ্বেগের মতো মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যার যোগসূত্র রয়েছে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। এই ভিটামিনের অভাব জ্ঞানীয় কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করতে পারে। ফলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়। news24bd.tv/TR
কোন রঙের আপেল বেশি উপকারী?
অনলাইন ডেস্ক

প্রতিদিন একটি আপেল খেলে চিকিৎসকের দরকার পড়ে না বহুদিন ধরেই এই প্রবাদ বাক্যটি আমাদের চেনা। কিন্তু শুধুমাত্র আপেল খেলেই হবে না, জানতে হবে কোন ধরনের আপেল কোন উপকারে আসে। কারণ আপেলেরও রয়েছে নানা রকমফের। তার স্বাদ, রঙ ও শাঁসের গঠনের উপর ভিত্তি করেই বিভিন্ন নামে পরিচিত হয়ে উঠেছে এই ফল। বিশেষজ্ঞদের মতে, আপেল প্রধানত তিনটি রঙে পাওয়া যায় লাল, সবুজ এবং হলুদ। প্রতিটি রঙের আপেলেই রয়েছে আলাদা আলাদা পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা। লাল আপেল: স্মৃতি ও হৃদ্স্বাস্থ্যের বন্ধু লাল আপেলে রয়েছে অ্যান্থোসায়ানিন নামক শক্তিশালী অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। এটি স্মৃতিশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায়। এমনকি ক্যানসার প্রতিরোধ এবং ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। কাশ্মীরের আমব্রি, উত্তরাখণ্ডের ম্যাকিনটস বা চওবাটিয়া অনুপমের...
যে ভিটামিনের অভাবে হাতের তালু অনবরত ঘামতে থাকে
অনলাইন ডেস্ক

অনেকে আছেন যাদের হাতের তালু অনবরত ঘামেএমনকি ঠান্ডা পরিবেশেও! এ সমস্যা শুধু অস্বস্তিকরই নয়, সামাজিক ও পেশাগত জীবনেও অপ্রত্যাশিত বিড়ম্বনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞদের মতে, এ ধরনের সমস্যা অনেক সময় ভিটামিনের অভাব থেকে সৃষ্টি হয়ে থাকে। বিশেষ করে ভিটামিন ডি ও ভিটামিন বি১২এর ঘাটতি হলে এমন উপসর্গ দেখা দিতে পারে। কোন ভিটামিনের অভাবে হাতের তালু ঘামে? ১. ভিটামিন ডি (Vitamin D): ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমিয়ে দেয় এবং স্নায়ুতে অস্বাভাবিক উত্তেজনার সৃষ্টি করে। এতে শরীরের কিছু নির্দিষ্ট অংশ, বিশেষ করে তালু বা পায়ের তলা ঘেমে যেতে পারে। এছাড়া শিশুদের ক্ষেত্রে মাথার তালু ঘামাও ভিটামিন ডি-এর ঘাটতির লক্ষণ হতে পারে। ২. ভিটামিন বি১২ (Vitamin B12): স্নায়বিক ভারসাম্য রক্ষায় ভিটামিন বি১২ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এর ঘাটতির ফলে হাত-পায়ে ঝিনঝিনে ভাব,...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত