শত শত গরিব মানুষের জমি দখল করতে করতে আকার বড় করছিলেন নিজ রাজ্যের। রাজ্য বড় করতে দখল করেছিলেন নদী। বাদ যায়নি সরকারের ঝিলমিল প্রকল্পের জমিও। রাজেন্দ্রপুর ও ভাওরবিটিতে গড়েছেন আবাসন প্রকল্প। দোলেশ্বরে বানিয়েছেন বাংলোবাড়ি, পানগাঁওয়ে গড়েছেন বাগানবাড়ি। খামারবাড়ি করেছেন ব্রাহ্মণগাঁওয়ে। সব কিছু গড়া বা করার মূল ভিত্তি ছিল জমি দখল। এই দখলবাজির মধ্য দিয়ে রাজ্য যিনি বড় করছিলেন তিনি সাবেক বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। গত আওয়ামী লীগ আমলে টানা ১৫ বছর কেরানীগঞ্জ নিয়ন্ত্রণ করেছেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী থেকেই। সন্ত্রাসী, লাঠিয়াল, মাদকাসক্তদের দিয়ে বিভিন্ন চক্র তৈরি করে দখল করে নিয়েছিলেন আর রাজ্যের পরিধি বাড়াচ্ছিলেন। লোকে জানত বিপু শীর্ষ ভূমিদস্যু। তারা ভয়ে মুখ খুলত না। ভূমি নিবন্ধন বন্ধ রেখে জমি কেড়ে নিতেন বিপু। স্থানীয় সূত্র...
কেরানীগঞ্জে দখলবাজিতে বাড়ছিল বিপুরাজ্য
নিজস্ব প্রতিবেদক

আমরা কোনো সাংবাদিকের চাকরি খাচ্ছিও না দিচ্ছিও না

প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, কেউ কেউ বলছেন, আগের চেয়েও খারাপ অবস্থা। তিনজন সাংবাদিকের চাকরি চলে গেছে, আগে কি এমন ঘটনা ঘটেছে? তিনজন সাংবাদিকের চাকরি তো আমরা খাইনি। আপনারা সাংবাদিকরা যাঁরা আন্দোলন করছেন, আপনারা টিভিস্টেশনগুলোর বাইরে গিয়ে প্রোটেস্ট করেন। আমরা কোনো সাংবাদিকের চাকরি খাচ্ছিও না, জব (চাকরি) দিচ্ছিও না। বাক্স্বাধীনতা হরণ করা হয়এমন কোনো কাজ অন্তর্বর্তী সরকার করবে না। গতকাল শুক্রবার (২ মে) দুপুরে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে জুলাই বিপ্লবপরবর্তী বাংলাদেশ : গণমাধ্যমের চ্যালেঞ্জ শীর্ষক আলোচনাসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে শফিকুল আলম এসব কথা বলেন। আন্তর্জাতিক অপারেটরদের সঙ্গে আলাপ: বিকেলে চট্টগ্রাম সার্কিট হাউসে সাংবাদিকদের সামনে ব্রিফিংকালে প্রেস সচিব বলেন, চট্টগ্রাম বন্দরসহ দেশের সব কটি বন্দর পরিচালনার জন্য বিশ্বের টপ...
সরকারি সফরে কাতার গেলেন সেনাপ্রধান
অনলাইন ডেস্ক

সরকারি সফরে আজ শনিবার (৩ মে) কাতার গেছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান। আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। সফরকালে তিনি কাতারের সামরিক ও বেসামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন এবং সামরিক বাহিনী সংশ্লিষ্ট দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার লক্ষ্যে মতবিনিময় করবেন। সফর শেষে সেনাবাহিনী প্রধান আগামী সোমবার (৫ মে) দেশে ফিরবেন। news24bd.tv/MR
পঞ্চপাণ্ডবে ধ্বংস বিদ্যুৎ খাত
নিজস্ব প্রতিবেদক

বিদ্যুৎ খাতে তাঁরা পরিচিত ছিলেন পঞ্চপাণ্ডব নামে। এই পাঁচজনই ছিলেন বিদ্যুৎ খাতের অর্থ লেনদেনের মূল নিয়ন্ত্রক। প্রকল্প গ্রহণ, কারো পদায়ন বা বিদ্যুত্সংক্রান্ত কোনো আর্থিক লেনদেনের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতেন তাঁরা। তাঁদের হাতেই চলত দেশের বিদ্যুৎ খাত। তাঁরা লুটেছেন বিপুল অর্থ। পঞ্চপাণ্ডবের গডফাদার ছিলেন তিনজন। গডফাদারদের কমিশন দিতেন বলে তাঁদের অপকর্মের জবাব দিতে হতো না। এককথায় তাঁরা ছিলেন জবাবদিহির ঊর্ধ্বে। বিদ্যুৎ খাতে এই পঞ্চপাণ্ডব ছিলেন সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, শেখ হাসিনার সাবেক মুখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউস, প্রধানমন্ত্রীর সাবেক এসডিজিবিষয়ক সমন্বয়ক এবং সাবেক মুখ্য সচিব আবুল কালাম আজাদ, সামিট গ্রুপের আজিজ খান ও এস আলম। এই পাঁচজনই বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাত সর্বনাশের হোতা। বিদ্যুৎ খাতে যেসব উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে সব কিছু...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর