আবাসন খাতে স্থবিরতা চলছে। প্লট ও ফ্ল্যাট বিক্রিতে মন্দা। কমেছে নতুন বিনিয়োগও। আবাসন খাত নিয়ে কথা বলেছেন রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (রিহ্যাব) সিনিয়র সহসভাপতি এবং ব্রিক ওয়ার্কস লিমিটেডের চেয়ারম্যান লিয়াকত আলী ভূঁইয়া। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন সজীব আহমেদ। প্রশ্ন : অর্থনৈতিক স্থবিরতার মধ্যে আবাসন খাত কেমন আছে? লিয়াকত আলী : দেশের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর থেকে আবাসন খাতে সংকট চলছে। আবাসন খাতের আরেকটি বড় সমস্যা হচ্ছে রাজউকের ড্যাপ। ড্যাপের জন্য ছয় মাস ধরে আমরা কাজ করছি। ড্যাপের কারণে অনেকেই প্ল্যান পাস করাচ্ছে না। এতে আবাসন খাত ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে। এরই মধ্যে আবাসন খাতের মূল উপকরণরড ও সিমেন্টের দাম অনেক বেড়ে গেছে। ফলে ফ্ল্যাট নির্মাণ খরচও বেড়ে গেছে। তবে এবারের বাজেটে আবাসন খাতের ব্যবসায়ীদের জন্য ভালো খবর হচ্ছে ফ্ল্যাট ও...
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
সজীব আহমেদ

জমার মেশিন চিনছে না নতুন নোট, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
অনলাইন ডেস্ক

ঈদ উপলক্ষে চলতি মাসের শুরুতে নতুন নকশা সমৃদ্ধ নোট বাজারে ছাড়ে বাংলাদেশ ব্যাংক। প্রথম দফায় এসেছে ২০, ৫০ এবং ১০০০ টাকার নোট। তবে এই নোটের ব্যবহার নিয়ে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে গ্রাহকদের। এটিএম ও সিআরএম মেশিনে টাকা জমা দিতে পারছেন না তারা। একই অবস্থা মেট্রোরেলের ক্ষেত্রেও। ২০ ও ৫০ টাকার নোট দিয়ে ভেন্ডিং মেশিন থেকে টিকিট কাটা যাচ্ছে না। মূলত নতুন ডিজাইনের নোটের নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে এসব মেশিনের সফটওয়্যার এখনও আপডেট না করায় এমন হচ্ছে। অবশ্য ব্যাপকভাবে নতুন নোট এখনও বাজারে আসেনি। সংশ্লিষ্টরা জানান, শাখার পাশাপাশি বিভিন্ন ব্যাংকের ক্যাশ ডিপোজিট মেশিন (সিডিএম) এবং ক্যাশ রিসাইক্লেনিং মেশিনে (সিআরএম) টাকা জমা দেয়া যায়। এটিএম বুথের আদলে এসব বুথ স্থাপন করা হয়। নির্ধারিত প্রক্রিয়া মেনে গ্রাহক নিজেই এই মেশিনের সাহায্যে তার অ্যাকাউন্টে ৫০০ ও ১০০০...
ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের অর্থ
অনলাইন ডেস্ক

সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশের নামে জমা থাকা অর্থের পরিমাণ ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক (এসএনবি) ২০২৪ সালের শেষে প্রকাশিত পরিসংখ্যানেজানা গেছে, বর্তমানে সুইস ব্যাংকগুলোতে বাংলাদেশের নামে জমা রয়েছে ৫৯ কোটি ৮২ লাখ সুইস ফ্রাঁ, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৮ হাজার ৯৭২ কোটি টাকা (প্রতি ফ্রাঁ ১৫০ টাকা ধরে)। ২০২৩ সালের শেষে এই পরিমাণ ছিল মাত্র ২ কোটি ৬৪ লাখ ফ্রাঁ বা প্রায় ৩৯৬ কোটি টাকা। ফলে এক বছরের ব্যবধানে এই অর্থের পরিমাণ বেড়েছে প্রায় ২৩ গুণ। ২০২২ সালে এই পরিমাণ ছিল ৫ কোটি ৮৪ লাখ ফ্রাঁ, অর্থাৎ প্রায় ৮৭৬ কোটি টাকা। এসএনবির দেয়া তথ্যমতে, এই অর্থের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর পাওনা, আমানতকারীদের জমা এবং পুঁজিবাজারে বাংলাদেশের বিনিয়োগ। বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাখ্যা অনুযায়ী, এর ৯৫ শতাংশের বেশি অর্থই...
বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে ৪০০টি বৈদ্যুতিক বাস চালু হচ্ছে
অনলাইন ডেস্ক

বিশ্বব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং বায়ুর মান উন্নয়নে দুটি নতুন প্রকল্পে মোট ৬৪০ মিলিয়ন ডলার অনুমোদন করেছে। দেশীয় মুদ্রায় এ অর্থের পরিমাণ প্রায় ৭ হাজার ৮২২ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২২.২২ টাকা ধরে)। প্রকল্পের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হলো যানবাহনের নির্গমন নিয়ন্ত্রণ উন্নত করা এবং পুরোনো, দূষণকারী ডিজেল বাসের পরিবর্তে ৪০০টি শূন্য-নির্গমন বৈদ্যুতিক বাসের একটি বহর চালু করা। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ কান্ট্রি ডিরেক্টর (অন্তর্বর্তী) গেইল মার্টিন বলেছেন, জ্বালানি নিরাপত্তা বাড়ানো এবং বায়ু দূষণ কমানো বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক ও উন্নয়নমূলক অগ্রাধিকার। গ্যাস সরবরাহের সীমাবদ্ধতা এবং শহুরে বায়ু দূষণের মূল...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর