পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে দেশ পুনর্গঠনে জামায়াতে ইসলামীকে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে বলে জানিয়েছেন দলটির আমির শফিকুর রহমান। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সভায় তিনি এ কথা জানান।
জামায়াত আমির বলেন, ‘দীর্ঘ ১৩ বছর পর আমরা আনুষ্ঠানিকভাবে আজ কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের বৈঠক করতে পেরে আল্লাহ তাআলার শুকরিয়া আদায় করছি। আলহামদুলিল্লাহ।
বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের নায়েবে আমীর ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মুজিবুর রহমান, ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মো. তাহের ও মাওলানা আ ন ম শামসুল ইসলাম, সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এটিএম মা’ছুম, মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান, হামিদুর রহমান আযাদ, মাওলানা আবদুল হালিম, মাওলানা মুহাম্মাদ শাহজাহান, অ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের, অ্যাডভোকেট মোয়াযযম হোসাইন হেলাল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য সাইফুল আলম খান মিলন, কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া সেক্রেটারি মতিউর রহমান আকন্দ, অধ্যক্ষ সাহাবুদ্দিন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী দক্ষিণের আমীর নূরুল ইসলাম বুলবুল, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগরী উত্তরের আমীর সেলিম উদ্দিন, কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য অধ্যক্ষ মো. ইজ্জত উল্লাহ, মোবারক হোসাইন ও জনাব আবদুর রব।
এ সময় নেতারা শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর অধ্যাপক গোলাম আযম, মাওলানা মতিউর রহমান নিজামী, মরহুম মকবুল আহমাদ, আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী, মাওলানা আবদুস সোবহান, অধ্যাপক এ কে এম নাজির আহমাাদ, সাবেক সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহসান মোহাম্মাদ মুজাহিদ, কামারুজ্জামান, আব্দুল কাদের মোল্লা, মীর কাসেম আলীসহ শহীদদের। যারা ইসলামী আন্দোলনের জন্য নিজেদের জীবনকে অকাতরে বিলিয়ে দিয়েছেন তাদেরকে শহীদ হিসেবে উল্লেখ করেন জামায়াতের আমির।
এ সময় তিনি দ্বিতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের বীর শহীদদেরও স্মরণ করেন। যারা আন্দোলনে আহত হয়েছেন, চোখ হারিয়েছেন, পঙ্গুত্ববরণ করেছেন তাদের আল্লাহ দরবারে তাদের সুস্থতা কামনা করেন জামায়াত আমির।
news24bd.tv/আইএএম