বয়ঃসন্ধিকাল এলেই ব্রণ দেখা দেয়। ১৫-১৬ বছর বয়সে ব্রণ নিয়ে অনেকেরই খারাপ অভিজ্ঞতা আছে। কিন্তু সেই একই বয়সে অনেকেরই কিন্তু ব্রণ হয় না। এদিকে যাদের ব্রণ হয়, তারা ফেসওয়াশ, ওষুধ, খাওয়াদাওয়া কন্ট্রোল করেও কোনো প্রতিকার পান না। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, এসব বাহ্যিক কার্যকলাপে ব্রণ কমার সম্ভাবনা সত্যিই কম। এর পেছনে অনেকেই হরমোনকে দায়ী করে থাকেন। কিন্তু এর পেছনে সম্ভবত মূল কারণ মুখের ত্বকে থাকা অদৃশ্য ব্যাকটেরিয়া। এমআইটির গবেষকরা সম্প্রতি এই নিয়ে একটি গবেষণা করেছেন। সেল হোস্ট অ্যান্ড মেডিসিন পত্রিকায় প্রকাশিত ওই গবেষণায় জানা গেছে, বয়ঃসন্ধিকালে ত্বকে থাকা ব্যাকটেরিয়ার ধরন প্রত্যেকের ক্ষেত্রে আলাদা হয়। আর এই ব্যাকটেরিয়াই ব্রণের মূল কারণ। মুখের ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার রাজত্ব আমাদের মুখে দুটি ব্যাকটেরিয়া মূলত আধিপত্য বিস্তার করেকিউটিব্যাকটেরিয়াম...
কিশোর বয়সে মুখে ব্রণ বেশি হয় কেন
অনলাইন ডেস্ক

পাকা আম খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময় কখন
অনলাইন ডেস্ক

পাকা আম খাওয়ার সঠিক সময় রয়েছে। খালি পেটে খেলে অনেকের সমস্যা হয়। তাছাড়া অতিরিক্ত খেলেও হজমে সমস্যা। রক্তে চিনি নিয়ন্ত্রণও ব্যাঘাত ঘটে। দেখে নিন পাকা আম খাওয়ার সবচেয়ে ভালো সময়গুলো কখন- ১. সকালের নাশতার পর: সকালে খাওয়ার পরে হালকা পাকা আম খেলে এটি হজমে সাহায্য করে ও শক্তি বাড়ায়। খালি পেটে খাওয়াটা এড়িয়ে চলা ভালো, কারণ এতে গ্যাস্ট্রিক বা অ্যাসিডিটির ঝুঁকি থাকতে পারে। ২. দুপুরের খাবারের পর: দুপুরের খাবারের একটু পর, বিশেষ করে যদি আপনার খাবারে ভাত বা কার্বোহাইড্রেট থাকে, তখন পাকা আম শরীরে গ্লুকোজ সরবরাহ করে ও পেট ভরায়। হজম ভালো হয় যদি আপনি হাঁটাহাঁটি করেন খাবারের পর। ৩. রাতে খাওয়া এড়িয়ে চলুন: রাতে আম খেলে হজমে সমস্যা হতে পারে, কারণ রাতে শরীরের বিপাক হার কমে যায়। এছাড়া পাকা আমে প্রাকৃতিক চিনি (ফ্রুকটোজ) বেশি থাকায় রাতে খেলে ওজন বাড়ার ঝুঁকি থাকে। অতিরিক্ত...
হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ কী?
অনলাইন ডেস্ক

শতকরা ৮০ থেকে ৯০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে নাক দিয়ে রক্তপাত হওয়ার কারণ জানা যায় না। নাক দিয়ে রক্তপাত যেকোনো বয়সে হতে পারে। সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের উচ্চ রক্তচাপ, টিউমার, অথবা ক্যানসার হলে নাক দিয়ে রক্তপাত হয়ে থাকে। এটি নাকের এক পাশ দিয়ে অথবা উভয় পাশ দিয়ে হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন বিভিন্ন কারণে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে- - নাকের আঘাতজনিত কারণে রক্ত পড়তে পারে। - অপারেশনজনিত - নাকের সর্দি, সাইনোসাইটিস - নাকের বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন যেমন-এট্রফিক রাইনাইটিস, রাইনসপোরিডিওসিস। - নাকের ভেতর টিউমার। - নাকের মাঝখানের হাড় অতিরিক্ত বাঁকা। - নাকের মাঝখানের পর্দায় ছিদ্র ইত্যাদি। সাধারণ কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন- - ওষুধ (এসপিরিস/ওয়ারফেরিন জাতীয়)। - উচ্চরক্তচাপ। - রক্তনালির কিছু জন্মগত ত্রুটি। - পিরিয়ডের সময় এবং গর্ভাবস্থায়। - জন্ডিস বা লিভারের প্রদাহ, লিভার সিরোসিস।...
হাঁপানি আছে কিনা বুঝবেন যেভাবে
অনলাইন ডেস্ক

হাঁপান একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহজনিত রোগ। হাঁপানি হলো শ্বাসনালির এক ধরনের অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া। বংশানুক্রমিকভাবে এই রোগে আক্রান্ত হয় সন্তান। এ ছাড়া যাদের শ্বাসনালি খুবই সেনসেটিভ, তাদের শ্বাসনালি বিভিন্ন উত্তেজক বস্তু বা অ্যান্টিজেনের সংস্পর্শে এসে উত্তেজিত হয়ে ফুলে ওঠে। এর ফলে তাদের শ্বাসনালির মধ্যে কফের নিঃসরণ বেড়ে যায় এবং শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় শুরু হয় লাগাতার কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে চাপ ইত্যাদি। বায়ুদূষণ, ঋতুপরিবর্তন এবং ঘরের ভিতরের অ্যালার্জেনসমূহ হাঁপানি রোগের সাধারণ কারণ। হাঁপানির লক্ষণগুলি হালকা থেকে গুরুতর পর্যন্ত হতে পারে, যা দৈনন্দিন কাজকর্ম এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে। শ্বাসকষ্ট: শ্বাসকষ্ট, বিশেষ করে শারীরিক পরিশ্রমের সময় বা রাতে হাঁপানির একটি সাধারণ লক্ষণ। এটি তখন ঘটে, যখন শ্বাসনালি ফুলে যায়...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর