২০০০ সালের দিকে আমার বাবা ঢাকা শহরের নিম্নমধ্যবিত্ত এলাকা ডেমরার কাছে জুরাইন এবং যাত্রাবাড়ীর মধ্যবর্তী দনিয়া এলাকায় পাঁচতলা একটি অ্যাপার্টমেন্ট ভবন নির্মাণ করেন। সেই ভবনের একটি ১ হাজার ১৫০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট আমি উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছি। ২০১০ সালে দনিয়া ছেড়ে চলে আসলেও এখনো সেই ফ্ল্যাট আমার মালিকানায় আছে। একসময় আমি সেটি আমার এক ভাইয়ের কাছে বিক্রি করার কথা ভেবেছিলাম, যিনি এখনো সেখানে থাকেন। তবে শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করি। জীবনের এক পর্যায়ে হয়তো আবার দনিয়ায় ফিরে যাব। বাবা-মায়ের বাড়িতে গেলে আমি এখনো সেই সরু করিডোরগুলোতে তাদের হাঁটতে দেখি। আমার প্রয়াত বাবার কোরআন তেলাওয়াতের শব্দ শুনি, মা যেভাবে বিনয়ের সঙ্গে সালাত আদায় করতেন তাও যেন দেখতে পাই। ২০১৪ সালে আমি শাহীনবাগে ১ হাজার ১০০ বর্গফুটের একটি তিন বেডরুমের ফ্ল্যাট কিনেছিলাম। ভাই এবং...
প্রেস সচিবের ডায়েরি
অনলাইন ডেস্ক
টিউলিপকে নিয়ে এবার হতাশা জানালেন ইলন মাস্ক
অনলাইন ডেস্ক
অনিয়মের অভিযোগে চাপের মুখে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) পদত্যাগ করেছেন যুক্তরাজ্যের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনীতিবিষয়ক মিনিস্টার (ইকোনমিক সেক্রেটারি) টিউলিপ সিদ্দিক। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ অনেক। এ বিষয়ে নিজের সোশ্যাল মিডিয়া এক্সে নিজের প্রতিক্রিয়া দিলেন মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্ক। ইলন মাস্কের মতে, শিশুকল্যাণের দায়িত্বে থাকা লেবার মন্ত্রী দুর্নীতিবাজদের রক্ষা করছেন। তাদের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী আজ নিজেই দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। যদিও সিদ্দিক সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন, জানিয়েছেন সরকারকে বিভ্রান্তি থেকে দূরে থাকতে তিনি পদত্যাগ করেছেন। সমালোচকরা সিদ্দিক এবং তার পরিবারের সাথে সম্পর্কিত সম্পত্তির পাশাপাশি বাংলাদেশি অবকাঠামো প্রকল্পে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। বৃটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমার, অবিলম্বে সিদ্দিকের জায়গায়...
কিছু থার্ডক্লাস বুলশিট আমার সঙ্গে ছবি তুলে তদবির করছে: সারজিস
অনলাইন ডেস্ক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও জাতীয় নাগরিক কমিটির মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম অভিযোগ করেছেন, অনেকেই তার নাম ভাঙিয়ে তদবির, টেন্ডারবাজি ও সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করছেন। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে সারজিস আলম নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে এক পোস্টে এ অভিযোগ করেন। সারজিস লিখেন, দেখা হলে অনেকেই ছবি তুলতে চায়। খারাপ দেখায় বলে সবসময় না বলা যায় না। কিন্তু কিছু থার্ডক্লাস বুলশিট এসব ছবি রেফারেন্স হিসেবে দেখিয়ে আমার নাম ভাঙিয়ে বিভিন্ন জায়গায় তদবির, টেন্ডারবাজি ও সুবিধা আদায়ের চেষ্টা করছে বলে আমার কাছে অভিযোগ এসেছে। প্রতারকদের বিষয়ে সতর্ক করে তিনি আরও লিখেন, এসব ভণ্ড ও প্রতারক থেকে সাবধান! যারা এ কাজ করবে তাদের মুখের ওপর সরাসরি না করে দেওয়ার আহ্বান করছি। এসবের জন্য এত মানুষ রক্ত আর জীবন দেয়নি।...
ভাইরালের নেশায় মেয়েটি সব ছেড়ে দিলো
অনলাইন ডেস্ক
জারা ডর। প্রাক্তন আইনজীবী ও পিএইচডি করছিলেন। কিন্তু লেখাপড়া ছেড়ে দিলেন। কারণ তার ভক্তরা তাকে আরও বেশি সময় দিতে বলেন এবং প্রচুর টাকাও আয় করতে থাকেন। তার আয়ের উৎস নিজের ইউটিউব চ্যানেল। দিনদিন ফলোয়ার্স বাড়ছিল। এক সময়ে ইউটিউবে তিনি মেশিন লার্নিং-সহ নানা বিষয়ে ভিডিও পোস্ট করতেন।এতে ধীরে ধীরে তার ভক্ত বাড়তে থাকে। তাঁর ইউটিউবে লক্ষাধিক ফলোয়ার। পিএইচডি ছেড়ে ভিডিও বানাতে আসার সিদ্ধান্তের জন্য প্রশ্ন করতেই জারার বলেন, এই সিদ্ধান্ত সহজ ছিল না। তবে খুব জটিল ছিল না। তিনি তাতে খুব একটা দুঃখিত নন। তিনি বলেন, ছোট থেকে যাঁদের জীবন, কাজ দেখে তিনি ভেবেছিলেন আহা! জীবন সুন্দর, বড় হয়ে বুঝেছেন, তাঁরা সারাজীবন শুধু সংস্থার হয়ে খেটেই গিয়েছেন। কাজ করেছেন এবং কাজ করেছেন। তাতে সবসময় শখ-আহ্লাদও মেটাতে পারেননি। তাই বড় হয়ে সেইসব মানুষ, তাঁদের কাজের প্রতি কোনও আকর্ষণ অনুভব...