দেশের চার বিভাগে ভারী থেকে অতিভারী বর্ষণের আশঙ্কা করেছে আবহাওয়া অফিস। এদিকে মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে সাগর উত্তাল রয়েছে। তাই চার সমুন্দ্রবন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) সন্ধ্যায় আবহাওয়া অফিসের দেওয়া সতর্ক বার্তায় এই তথ্য জানা গেছে। আবহাওয়া বিদ তরিফুল নেওয়াজ কবিরের সই করা বার্তায় বলা হয়েছে, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু সক্রিয়তার কারণে বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম, খুলনা, রংপুর ও রাজশাহী বিভাগের কোথাও কোথাও ভারী (৪৪-৮৮ মিলিমিটার/২৪ ঘণ্টা) থেকে অতিভারী (১৮৮ মিলিমিটার/২৪ ঘণ্টা) বর্ষণ হতে পারে। এদিকে আরেকটি সতর্ক বার্তায় বলা হয়েছে, সক্রিয় মৌসুমি বায়ুর কারণে উত্তর বঙ্গোপসাগর এলাকায় বজ্রমেঘ তৈরি হচ্ছে এবং বায়ুচাপের তারতম্যের আধিক্য বিরাজ করছে। এর প্রভাবে উত্তর বঙ্গোপসাগর, বাংলাদেশের...
৪ বিভাগে অতিভারী বর্ষণ ও সমুন্দ্রবন্দরগুলোকে সতর্ক সংকেত
অনলাইন ডেস্ক

সরকারি সেবা নিতে তিনজনের একজন দুর্নীতির শিকার

সরকারি সেবা নেওয়ার ক্ষেত্রে দুর্নীতির শিকার হয়েছে দেশের তিনজন নাগরিকের মধ্যে একজন। আর ৩১.৬৭ শতাংশ নাগরিক সরকারি সেবা নিতে গিয়ে ঘুষ বা দুর্নীতির মুখোমুখি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিবিএসের সিটিজেন পারসেপশন সার্ভে (সিপিএস) ২০২৫-এর প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়। গত ফেব্রুয়ারি মাসে দেশের ৬৪টি জেলার এক হাজার ৯২০টি প্রাইমারি স্যাম্পলিং ইউনিট থেকে ৪৫ হাজার ৮৮৮টি খানার ৮৪ হাজার ৮০৭ জন প্রাপ্তবয়স্ক নারী-পুরুষের অংশগ্রহণে প্রতিবেদনটির তথ্য সংগ্রহ করা হয়। দুর্নীতিতে শীর্ষে বিআরটিএ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী জরিপ অনুযায়ী, দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারি প্রতিষ্ঠানের তালিকায় শীর্ষে রয়েছে বিআরটিএ, যেখানে ৬৩.২৯ শতাংশ নাগরিক দুর্নীতির শিকার হয়েছেন। এরপর রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী (৬১.৯৪%), পাসপোর্ট অফিস (৫৭.৪৫%) ও ভূমি অফিস (৫৪.৯২%)।...
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
*লুণ্ঠনের আরব্য রজনি
অনলাইন ডেস্ক

ফ্যাসিস্ট সরকারের শাসনামলে টানা ১০ বছরের বেশি সময় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন নসরুল হামিদ বিপু। এ সময়ে সরকারের এই গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়কে পারিবারিক সম্পত্তি বানিয়ে ফেলেছিলেন। ১০ বছর ধরে রীতিমতো লুটের উৎসব করেছেন। তাঁর দুর্নীতির কাহিনি আরব্য রজনির রূপকথাকেও হার মানায়। শুধু বিপু একা নন, ভাই, স্ত্রী, ছেলে, মামা সবাই লুটেছেন বিদ্যুৎ খাতের বিপুল পরিমাণ অর্থ। ১০ বছরে বিপুর লুণ্ঠনের পরিমাণ ১ লাখ কোটির বেশি টাকা, যা দেশের এক বছরের জাতীয় বাজেটের চেয়ে বেশি। তাঁর রাজত্বে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে টাকাই ছিল শেষ কথা। নিজেই কোম্পানি খুলে হাতিয়ে নিয়েছেন হাজার হাজার কোটি টাকা। গড়েছেন দুর্নীতির পারিবারিক সিন্ডিকেট। এ রকম একটি দুর্নীতির রোমহর্ষক কাহিনি হলো মাতারবাড়ী প্রকল্প। জাপানের মারুবেনি করপোরেশন, ডাচ্-সুইস জ্বালানি কোম্পানি ভিটল...
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮৫৭০ কোটি টাকা
অনলাইন ডেস্ক

বিস্ময়কর গতিতে বাংলাদেশিদের আমানত বেড়েছে সুইস ন্যাশনাল ব্যাংকে। এক বছরের ব্যবধানে আমানত বেড়েছে ৩, ২৪৬ শতাংশ বা ৫৭ কোটি ১৮ লাখ সুইস ফ্রাঁ, বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ ৮ হাজার ৫৭০ কোটি টাকা। আর ২০২৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর শেষে বাংলাদেশিদের আমানতের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫৮ কোটি ৯৫ লাখ সুইস ফ্রাঁ। প্রতি সুইস ফ্রাঁ ১৪৯ টাকা দর ধরলে জমার পরিমাণ দাঁড়ায় ৮ হাজার ৮৩৪ কোটি টাকা। ২০২৩ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের আমানত ছিল ১ কোটি ৭৭ লাখ সুইস ফ্রাঁ বা ২৬৪ কোটি টাকা। সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। বাংলাদেশিরা কীভাবে কোথা থেকে এনে বিপুল অর্থ জমা করেছেন তার কোনো ব্যাখ্যা নেই প্রতিবেদনে। বিশ্লেষকরা বলছেন, সুইস ব্যাংকের গোপনীয়তা বাড়তে থাকায় ধনীরা আবার ঝুঁকছেন সুইস ব্যাংকগুলোতে। সারা বিশ্বের ধনীদের অর্থ জমা রাখার জন্য...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর