শীতকালের একটি খুব সাধারণ এবং গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো পা ফাটা বা পায়ের গোড়ালি ফাটা। শীতকালে কম বেশি সবারই পা ফাটতে দেখা যায়। পা ফেটে গেলে পায়ে ব্যথা হয় ও হাঁটতে কষ্ট হয়। অনেকের পা দিয়ে রক্তও আসতে পারে। শীতকালে পা ফাটার বেশ কিছু কারণ আছে। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো- কারণ : শীতকালে আমাদের আবহাওয়া শুষ্ক থাকে, বাতাসে আর্দ্রতা কম থাকে। এ জন্য আমাদের চামড়া থেকে পানির পরিমাণ কমে যায়। আমাদের সারা শরীরে চামড়া শুষ্ক হয়ে ফেটে যায়। সবচেয়ে বেশি ফেটে যায় পায়ের তালু। সাধারণ কিছু পরিচর্চা করলে এ ধরনের ফাটা থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়। এ ছাড়াও পা ফাটার অন্য অনেক প্যাথলজিক্যাল কারণ আছে। যেমন : জেনেটিক; বংশগতভাবে অনেকের পা ফেটে যায়। আবার কিছু চর্মরোগেও পা ফেটে যায়। যেমন সোরেয়াসি, এটি অটো-ইমিডেন ডিজিজ। এই রোগ শীতকালে বেড়ে যায়। হাতের তালু, পায়ের তালু ফেটে যায়, এমনকি রক্ত...
পা ফাটার কারণ ও প্রতিকার
ডা. শিরিন আক্তার
অনলাইন ডেস্ক

খালি পেটে বা সকালের নাশতায় ডিম খেলে কী হয়?
অনলাইন ডেস্ক

সকালের নাশতায় সিদ্ধ ডিম বা ডিমের ওমলেট, পোজ, চপ, এগ সালাদ কিংবা বাহারি পদের খাবার রাখেন অনেকেই। কেউ আবার নিয়মিত খালে পেটে সিদ্ধ ডিম খান। দিনের শুরুতেই এমন খাবার খাওয়ার অভ্যাস ভালো নাকি খারাপ; আসুন জেনে নিই। পুষ্টিবিদরা বলছেন, ডিমে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন, ফ্যাট, ক্যারোটিনয়েডস, লিউটিন, জিয়াজ্যান্থিনের মতো নানা পুষ্টি উপাদান। তাই শিশু থেকে শুরু করে বয়স্ক, সব বয়সীরাই ডিম খেতে পারবেন। তবে খালি পেটে কি ডিম বা ডিমের তৈরি খাবার খাওয়া ঠিক? এমন প্রশ্নের উত্তরে কী বলছেন পুষ্টিবিদরা জানেন? তারা বলছেন, রাতের ঘুম থেকে ওঠার পর শরীরে দীর্ঘ সময় খাবার ও পানির বিরতি থাকে। যে কারণে ঘুম থেকে ওঠার পরপরই খিদে পায় এবং খাবারের অভাবে শরীর অনেকটাই নিস্তেজ হয়ে পড়ে। এ জন্য সকালের নাশতায় খালি পেটে যদি ডিম বা ডিমের তৈরি নানা পদ অন্যান্য খাবারের সঙ্গে খান এতে শরীর দ্রুত এনার্জি...
পেটের গ্যাস আর কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তির উপায়
অনলাইন ডেস্ক

প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠার পর অনেকে টয়লেটে গিয়ে যেন আর বের হতেই চান না। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকলে এমনটা হয়। এই সমস্যা যার আছে সেই বোঝে কষ্ট। রোজকার জীবনের কিছু বদ অভ্যাস এবং ভুল খাদ্যাভ্যাস এর জন্য দায়ী। এমন কিছু সবজি রয়েছে যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে। চলুন এসব সবজি সম্পর্কে জেনে নিই- ফুলকপি: হজম শক্তি বাড়াতে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে ফুলকপি। এতে রয়েছে ফাইবার ও ভিটামিন সি, যা অন্ত্রকে সুস্থ রাখে। তরকারি কিংবা আচার হিসেবে ফুলকপি খেতে পারেন। ব্রকোলি: ব্রকোলিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও ফাইবার। এটি অন্ত্র পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। সবুজ এই সবজিটি হজম প্রক্রিয়াকে উন্নত করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। তরকারি, স্টিম করে বা সালাদে ব্রকোলি খাওয়া যেতে পারে। সবুজ মটরশুঁটি: কোষ্ঠকাঠিন্য দূর...
হৃদরোগের প্রাথমিক উপসর্গ হতে পারে বুকজ্বালা
ডা. এম শমশের আলী
অনলাইন ডেস্ক

ঝালজাতীয় খাদ্য গ্রহণের পর অল্প পরিমাণে ঢেঁকুর উঠেছে, খেয়াল করে দেখবেন বুক ও গলা ঝালের কারণে জ্বালাপোড়া করছে, একটু পানি পান করলে অল্প সময়ের মধ্যেই জ্বালা কমে যাবে। এ ধরনের অনুভূতিকেই বুকজ্বালা বলা হয়। পেটভরে খাওয়ার পর শক্তিপ্রয়োগের কাজ করতে থাকলে এ ধরনের ঢেঁকুর ও বুকজ্বালায় আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। পাকস্থলী ও খাদ্যনালির সংযোগস্থলে একটি শক্ত Sphincter থাকে। যার ফলে পাকস্থলীতে চাপ বৃদ্ধি পাওয়ার ফলেও এই Sphincter এর অবরোধের জন্য খাদ্যবস্তু পাকস্থলী থেকে গলায় ও বুকে অবস্থিত খাদ্যনালিতে প্রবেশ করতে পারে না। ফলে স্বাভাবিক অবস্থায় পাকস্থলীর খাদ্যবস্তু খাদ্যনালিতে আসতে পারে না। তবে যদি কোনো কারণে Sphincter দুর্বল হয়ে গেলে, বমি হওয়ার প্রবণতা দেখা দিলে এবং জন্মগতভাবে অথবা বংশগতভাবে এই Sphincter দুর্বল থাকলে প্রায়ই এ ধরনের পরিস্থিতির উদ্ভব হয়। ফলশ্রুতিতে ব্যক্তি...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর