'ফণীর প্রভাব ও ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় প্রস্তুত বাংলাদেশ'

ছবি সংগৃহীত

'ফণীর প্রভাব ও ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় প্রস্তুত বাংলাদেশ'

নিউজ টোয়েন্টিফোর ডেস্ক

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় জানিয়েছেন, ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাব এবং ক্ষয়ক্ষতি মোকাবিলায় দেশের ১৯টি উপকূলীয় জেলায় ৫৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছেন।

শুক্রবার রাতে নিজের ফেসবুক পেজে ধেয়ে আসছে ফণী, প্রস্তুত বাংলাদেশ শিরোনামে একটি স্ট্যাটাসে এ তথ্য জানান তিনি।

সজীব ওয়াজেদ জয় তার স্ট্যাটাসে ফণী মোকাবিলায় বাংলাদেশ সরকারের গৃহীত পদক্ষেপসমূহ তুলে ধরেন। স্ট্যাটাসে তিনি জানান, ঘূর্ণিঝড় ফণীর কারণে মোংলা ও পায়রা সমুদ্রবন্দরকে ৭ নম্বর এবং চট্টগ্রামকে ৬ নম্বর বিপদসংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

স্ট্যাটাসে সজীব ওয়াজেদ জয় জানান, দেশের ১৯ উপকূলীয় জেলায় ৫৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত। উপকূলীয় ১৯ জেলার মোট ৩,৮৬৮টি ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত। দেশের উপকূলীয় ১৯ জেলায় খোলা হয়েছে নিয়ন্ত্রণ কক্ষ। সকল জেলা প্রশাসকদের ২০০ মেট্রিক টন চাল, ৪১ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার ও ৫ লাখ করে টাকা দেয়া হয়েছে।

 

ফণীর প্রভাব মোকাবিলা ও জরুরি তথ্য আদান-প্রদানের কন্ট্রোল রুম নম্বর ০২৯৫৪৬০৭২। ঘূর্ণিঝড় ফণীর আঘাতের শঙ্কায় সারাদেশে নৌ চলাচল বন্ধ, প্রস্তুত নৌবাহিনীর ৩২টি জাহাজ। দুর্যোগ চলাকালীন বা পরবর্তী সময়ে যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবেলায় প্রস্তুত বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। ফণী'র পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিআইডাব্লিউটিএ’র সহ সকল সরকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীর সাপ্তাহিক ছুটি বাতিল।

এছাড়া স্ট্যাটাসে তিনি সবাইকে সতর্ক থাকতে এবং সঠিক তথ্য দিয়ে সহায়তা করতে আহ্বান জানান।


(নিউজ টোয়েন্টিফোর/কামরুল)

সম্পর্কিত খবর