ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বন্দুকধারীদের হামলায় অন্তত ২৬ জন নিহত ও ১৭ জন আহত হয়েছেন। এই মর্মান্তিক হামলাটি বিগত দুই দশকে ভারতের অন্যতম ভয়াবহ হামলা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। তবে এই হামলার কিছুদিন আগে কাশ্মীর নিয়ে কিছু মন্তব্য করেছিলেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনির। তাই পেহেলগামে হামলার পর ওই বক্তব্যকে ঘিরে পড়েছে তোলপাড়। গত ১৬ এপ্রিল ইসলামাবাদে প্রবাসী পাকিস্তানিদের এক অনুষ্ঠানে পাক সেনাপ্রধান বলেছিলেন, আমাদের অবস্থান একেবারে স্পষ্টকাশ্মীর ছিল আমাদের জীবনরেখা, এটি আমাদের জীবনরেখাই থাকবে। আমরা এটি ভুলব না, এবং কাশ্মীরি ভাইদের বীরোচিত সংগ্রামে একা ফেলে রাখব না। আরও পড়ুন নতুন ডিলার নিয়োগ দেবে টিসিবি, পেতে যা লাগবে ২৩ এপ্রিল, ২০২৫ সেনাপ্রধান আরও বলেন, তারা আমাদের প্রতিনিধিতাদের উচ্চ...
পাক সেনাপ্রধানের বক্তব্য নিয়ে তোলপাড়, কাশ্মীরে হামলার কিছুদিন আগে যা বলেছিলেন
অনলাইন ডেস্ক

ভারতের ৫ হুঁশিয়ারি, জরুরি বৈঠকে পাকিস্তানের নিরাপত্তা কমিটি
অনলাইন ডেস্ক

কাশ্মীরের পাহেলগামের হামলার পর উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে জরুরিভাবে জাতীয় নিরাপত্তা কমিটির বৈঠকে বসছেন প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) সকাল ১১টায় শুরু হওয়া এই বৈঠকে শীর্ষ সামরিক ও বেসামরিক নেতারা অংশ নিয়েছেন এবং ভারতের নেওয়া হঠাৎ কিছু পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা হবে। উপ-প্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দার জানিয়েছেন, বৈঠকে ভারতের বিরুদ্ধে একটি পূর্ণাঙ্গ জবাব তৈরি করা হবে। তিনি বলেন, ভারত এখনো পর্যন্ত কোনো প্রমাণ ছাড়াই পাকিস্তানকে দোষারোপ করছে, যা ন্যায্য নয়। তিনি এটিকে ভারতের অভ্যন্তরীণ ব্যর্থতা ঢাকতে অন্যের ওপর দায় চাপানোর কৌশল হিসেবে অভিহিত করেন। আরও পড়ুন মদ হাতে সমন্বয়ক পরিচয়ে ভিডিও ভাইরাল, মুখ খুললেন সেই নারী ২৩ এপ্রিল, ২০২৫ পাহেলগাম হামলার পর ভারত পাঁচটি কড়া প্রতিক্রিয়া ঘোষণা করেছে। এর মধ্যে...
কাশ্মীরে হামলা: ভারত-পাকিস্তান বাড়ছে উত্তেজনা
অনলাইন ডেস্ক

ভারত অধিকৃত কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলার পহেলগামে ভয়াবহ বন্দুক হামলায় ২৬ জন পর্যটক নিহত হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে কাশ্মীরের জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা পহেলগামে হামলার ঘটনা ঘটে। ঘটনার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নিয়েছে ভারত। দেশটি এই হামলার নেপথ্যে পাকিস্তানকেই দায়ী করেছে। এরইমধ্যে কাশ্মীরে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ) নামের একটি জঙ্গি সংগঠন। সংগঠনটি পাকিস্তান-ভিত্তিক নিষিদ্ধ জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈয়বার একটি শাখা। ধারণা করা হয়, টিআরএফ এর পেছনে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর সমর্থন আছে। কাশ্মীরে হামলার ঘটনার পর গতকাল বুধবার ভারতের নিরাপত্তা বিষয়ক সর্বোচ্চ কমিটি- ক্যাবিনেট কমিটি অন সিকিওরিটি বা সিসিএস বৈঠকে বসে। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে ওই বৈঠক হয়। ওই বৈঠকের পর জরুরি...
কাশ্মীরে কেন ভয়াবহ প্রাণঘাতী হামলা, চাঞ্চল্যকর দাবি হামলাকারীদের
অনলাইন ডেস্ক

কাশ্মীরভিত্তিক স্বল্পপরিচিত বিদ্রোহী গোষ্ঠী দ্য রেজিস্ট্যান্স ফ্রন্ট (টিআরএফ) পহেলগামে মঙ্গলবারের প্রাণঘাতী হামলার দায় স্বীকার করেছে। এরপর বুধবার একটি নতুন বিবৃতি প্রকাশ করেছে। সেখানে তারা দাবি করেছে, হামলার শিকার ব্যক্তিরা সাধারণ পর্যটক ছিলেন না। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, তাদের ভারতীয় নিরাপত্তা সংস্থার সঙ্গে সংযোগ ও সংশ্লিষ্টতা ছিল। টিআরএফ আরও দাবি করেছে, তারা গবেষণার কাজে নিয়োজিত একটি গুপ্তচর দলকে লক্ষ্যবস্তু করেছিল এবং ভবিষ্যতে তাদের কার্যক্রম আরও জোরদার করা হবে। আরও পড়ুন গাজাকে যেভাবে ইসরায়েল শেষ করেছে আমরাও শেষ করবো, মোদির বাচ্চা আমরা ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ গোষ্ঠীটি জানায়, এটি কোনো সাধারণ পর্যটক দলের উপর আক্রমণ ছিল না, বরং একটি গোপন সংস্থার উপর, যারা নির্দিষ্ট মিশনে এসেছিল। তারা এটিকে দিল্লির জন্য একটি সতর্কবার্তা হিসেবে...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর