প্রোটিন, ফাইবার, মিনারেলসের মতো ভিটামিন ডি-ও শরীরের জন্য অত্যন্ত উপকারী। হাড় মজবুত করা থেকে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি ভিটামিন ডি-এর জুড়ি মেলা ভার। শরীরের সামগ্রিক সুস্থতার জন্যেও ভিটামিন ডি অত্যন্ত উপকারী। চিকিৎসকেরা তাই ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার বেশি করে খাওয়ার কথা বলেন। কারণ ভিটামিন ডি-র অভাবে নানা রকম শারীরিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। কোন লক্ষণগুলি দেখে বুঝবেন শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি তৈরি হয়েছে? মানসিক অবসাদ শরীরে ভিটামিন ডি-র মাত্রা কম হলে মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ দেখা দিতে পারে। তা থেকে ঘন ঘন মেজাজ বিগড়ে যেতে পারে। স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে, ভাল ভাবে বিশ্রাম নিয়েও যদি আলস্য কাটতে না চায় এবং ক্লান্ত বোধ করেন, তবে এটি ভিটামিন ডি-র অভাবের কারণে হতেই পারে। গাঁটে ব্যথা শরীরে ভিটামিন ডি-র ঘাটতি হলে গাঁটে গাঁটে যন্ত্রণা বাড়ে। সারাক্ষণ গায়ে হাত-পা ব্যথা,...
যে ৫ লক্ষণে বুঝবেন ভিটামিন ডি-র ঘাটতি রয়েছে
অনলাইন ডেস্ক

সকালের নাশতায় চা-বিস্কুট না রুটি-পরোটা কোনটি খাবেন, জানালেন পুষ্টিবিদ
অনলাইন ডেস্ক

সকালে ঘুম থেকে উঠার পর ধোঁয়া উঠা এক কাপ চা নিয়ে দিন শুরু করা অনেকেরই প্রথম পছন্দ। কেউ কেউ আবার ঘুম থেকে বিস্কুট বা রুটি কিংবা পরোটা দিয়ে নাশতা সেরে নেন। তারপর চায়ে চুমুক দেন। অধিকাংশ মানুষেরই এমন অভ্যাস। সকালে নাশতা হিসেবে চা-বিস্কুট তো খাওয়া হয়, কিন্তু এসব স্বাস্থ্যকর কিনা, তা কি জানা আছে আমাদের? এসব ব্যাপারে পুষ্টিবিদরা কী বলে থাকেন, সেসবই জানিয়েছে ভারতীয় একটি সংবাদমাধ্যম। এবার তাহলে এ ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক। চা-বিস্কুট কতটা উপকারী: অনেকেই মনে করেন, সকালে হালকা চা ও কয়েকটি বিস্কুট খেলেই নাশতা সম্পন্ন হয়ে যায়। কিন্তু পুষ্টিবিদরা বলে থাকেন, এই অভ্যাস দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ পুষ্টির ঘাটতি থেকে যায়। চা, বিশেষ করে দুধ চা সকালে খালি পেটে খাওয়া হলে অ্যাসিডিটি তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর প্যাকেটজাত বিস্কুটে চিনি ও ট্রান্স ফ্যাট...
আমাদের দেহে আছে তাক লাগানো শীতাতাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা
নিজস্ব প্রতিবেদক

আমাদের দেহের সাধারণ যন্ত্রগুলো বেশ দারুণ। এর ৬৫৬টি যন্ত্র রয়েছে যা নিয়ন্ত্রণ করে বিশাল পরিসরের গতিবিধি, শব্দ, গন্ধ ও আলো সংবেদনশীল সেন্সর। এবং একটি তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী কম্পিউটার। আরও রয়েছে বেশ তাক লাগানো এক শীতাতাপ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। কোনো অতিরিক্ত খবর ছাড়াই। অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলোর তাপমাত্রা সাধারণত এক ডিগ্রির সামান্য বেশি তারতম্য হয়। গরম কিংবা ঠাণ্ডায়। প্রত্যেক পেশির নড়াচড়া তাপ উৎপাদন করে এবং আমাদের দেহ ঠান্ডার সময় উষ্ণ হয়ে উঠতে সেই সুযোগ নেয়। কাঁপুনির অর্থ হলো দেহকে উষ্ণ রাখার ব্যবস্থা কাজ করতে শুরু করেছে। শুধু তাই নয় ত্বকের রক্তনালী সংকুচিত হয় যেন বাতাসে কম তাপের উদ্গিরণ কম ঘটে। অনেক মানুষ ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি তাপমাত্রায় সবচেয়ে বেশি স্বস্তিবোধ করেন। এর কারণ বিশ্রামে থাকা অবস্থায় দেহ যেই তাপ উৎপাদক করে সেটিই যথেষ্ট।...
তীব্র গরমে যেভাবে নিজেকে ঠান্ডা রাখবেন
অনলাইন ডেস্ক

বাংলাদেশজুড়ে চলছে প্রচণ্ড গরম আর তীব্র তাপপ্রবাহ। এই গ্রীষ্মকাল কারও কারও জন্য পছন্দের সময় হলেও, বর্তমানে দেশের তাপমাত্রা সাধারণ মানুষের জন্য হয়ে উঠেছে কষ্টসাধ্য। আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, শিগগিরই এই তীব্র গরম কমার সম্ভাবনা নেই। গরমে অনেকেই হিটস্ট্রোক, পানিশূন্যতা ও শ্বাসজনিত সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। বিশেষ করে শিশু, বয়স্ক, স্থূলতা রয়েছে এমন ব্যক্তি এবং যাঁরা দীর্ঘমেয়াদি রোগে আক্রান্ত বা নিয়মিত ওষুধ সেবন করছেনতাদের ক্ষেত্রে ঝুঁকি আরও বেশি। এ অবস্থায় যুক্তরাজ্যের স্বাস্থ্যবিষয়ক লেখক ও পুষ্টিবিদ কেরি টরেন্স এবং স্থানীয় চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুসারে গরমে সুস্থ থাকার কিছু কার্যকর উপায় নিচে তুলে ধরা হলো। গরমে করণীয়: ১. বাড়িতে সহজ ব্যবস্থা নিন: * দিনের বেলা পর্দা টেনে রাখুন, সরাসরি রোদ যেন না ঢোকে। * বিকেলে ঠান্ডা বাতাস ঢোকার সুযোগ তৈরি...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর