শতকরা ৮০ থেকে ৯০ ভাগ রোগীর ক্ষেত্রে নাক দিয়ে রক্তপাত হওয়ার কারণ জানা যায় না। নাক দিয়ে রক্তপাত যেকোনো বয়সে হতে পারে। সাধারণত বয়স্ক ব্যক্তিদের উচ্চ রক্তচাপ, টিউমার, অথবা ক্যানসার হলে নাক দিয়ে রক্তপাত হয়ে থাকে। এটি নাকের এক পাশ দিয়ে অথবা উভয় পাশ দিয়ে হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন বিভিন্ন কারণে নাক দিয়ে রক্ত পড়তে পারে- - নাকের আঘাতজনিত কারণে রক্ত পড়তে পারে। - অপারেশনজনিত - নাকের সর্দি, সাইনোসাইটিস - নাকের বিভিন্ন ধরনের ইনফেকশন যেমন-এট্রফিক রাইনাইটিস, রাইনসপোরিডিওসিস। - নাকের ভেতর টিউমার। - নাকের মাঝখানের হাড় অতিরিক্ত বাঁকা। - নাকের মাঝখানের পর্দায় ছিদ্র ইত্যাদি। সাধারণ কারণ হিসেবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন- - ওষুধ (এসপিরিস/ওয়ারফেরিন জাতীয়)। - উচ্চরক্তচাপ। - রক্তনালির কিছু জন্মগত ত্রুটি। - পিরিয়ডের সময় এবং গর্ভাবস্থায়। - জন্ডিস বা লিভারের প্রদাহ, লিভার সিরোসিস।...
হঠাৎ নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ কী?
অনলাইন ডেস্ক

হাঁপানি আছে কিনা বুঝবেন যেভাবে
অনলাইন ডেস্ক

হাঁপান একটি দীর্ঘমেয়াদি প্রদাহজনিত রোগ। হাঁপানি হলো শ্বাসনালির এক ধরনের অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়া। বংশানুক্রমিকভাবে এই রোগে আক্রান্ত হয় সন্তান। এ ছাড়া যাদের শ্বাসনালি খুবই সেনসেটিভ, তাদের শ্বাসনালি বিভিন্ন উত্তেজক বস্তু বা অ্যান্টিজেনের সংস্পর্শে এসে উত্তেজিত হয়ে ফুলে ওঠে। এর ফলে তাদের শ্বাসনালির মধ্যে কফের নিঃসরণ বেড়ে যায় এবং শ্বাসনালি সংকুচিত হয়ে পড়ে। এ অবস্থায় শুরু হয় লাগাতার কাশি, শ্বাসকষ্ট, বুকে চাপ ইত্যাদি। বায়ুদূষণ, ঋতুপরিবর্তন এবং ঘরের ভিতরের অ্যালার্জেনসমূহ হাঁপানি রোগের সাধারণ কারণ। হাঁপানির লক্ষণগুলি হালকা থেকে গুরুতর পর্যন্ত হতে পারে, যা দৈনন্দিন কাজকর্ম এবং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উপর প্রভাব ফেলে। শ্বাসকষ্ট: শ্বাসকষ্ট, বিশেষ করে শারীরিক পরিশ্রমের সময় বা রাতে হাঁপানির একটি সাধারণ লক্ষণ। এটি তখন ঘটে, যখন শ্বাসনালি ফুলে যায়...
রাতে দুধ খাওয়া কাদের জন্য চরম বিপদজনক?
অনলাইন ডেস্ক

অনেকেই মনে করেন, রাতে দুধ খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে চিকিৎসকদের মতে, কিছু কিছু মানুষের জন্য এটি হতে পারে মারাত্মক ক্ষতির কারণ। বিশেষ করে যারা নির্দিষ্ট শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন, তাদের রাতে দুধ খাওয়ার আগে সাবধান হওয়া জরুরি। কারা রাতে দুধ খাওয়া এড়িয়ে চলবেন? ১. হজমজনিত সমস্যা রয়েছে যাদের: গ্যাস্ট্রিক, অ্যাসিডিটি বা বদহজমে যারা ভোগেন, রাতে দুধ খেলে তাঁদের সমস্যাগুলো আরও বেড়ে যেতে পারে। কারণ, দুধ হজমে সময় নেয় এবং এতে থাকা ল্যাকটোজ অনেকের জন্য পেট ফোলাভাব বা গ্যাসের কারণ হয়। ২. ল্যাকটোজ ইন্টলারেন্ট ব্যক্তিরা: ল্যাকটোজ নামক একটি চিনি হজম করতে অক্ষম যারা, তাদের শরীরে দুধের প্রতিক্রিয়া হয় ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব বা পেট ব্যথা হিসেবে। রাতের দুধ আরও সমস্যা বাড়াতে পারে। ৩. শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমা রোগীরা: দুধে উপস্থিত কিছু প্রোটিন শরীরে শ্লেষ্মা তৈরিতে সহায়তা...
গরমে ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পান করছেন, ক্ষতি করছে না তো?
অনলাইন ডেস্ক

গরমে তাপদাহ বেড়েই চলেছে। তীব্র এই গরমে ঠাণ্ডা পানি পান করার আকাঙ্ক্ষা আমাদের সবারই থাকে। প্রায় প্রতিটি ঘরেই এখন রেফ্রিজারেটর রয়েছে, আর গরমের সময় সেখান থেকে ঠাণ্ডা পানি বের করে খাওয়া যেন এক স্বস্তির বিষয়। তবে অনেকেই বলেন, ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এটা কি নিছক গুজব, না এর পেছনে কোনো বৈজ্ঞানিক যুক্তি আছে? বিশেষজ্ঞরা কী বলছেন? চিকিৎসকদের মতে, বেশিরভাগ মানুষের জন্য ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করা একেবারেই নিরাপদ, যদি পানিটি পরিষ্কার ও পানযোগ্য হয়। এখন পর্যন্ত গবেষণায় এমন কোনো তথ্য মেলেনি, যা বলছে ফ্রিজের পানি স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তবে এখানে ব্যক্তিগত শারীরিক পার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটি মানুষের শরীরের প্রতিক্রিয়া ভিন্ন হয়, ফলে কিছু মানুষের জন্য ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি পান করা বিরূপ প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে। ফ্রিজের...
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সম্পর্কিত খবর