অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দিন আহমেদসহ মুক্তিযুদ্ধের নেতাদের মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট বাতিল হয়েছে বলে যেসব খবর প্রচারিত হয়েছে, তা সত্য নয়। আজ বুধবার (৪ জুন) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি। পোস্টে তিনি অধ্যাদেশের একটি স্ক্রিনশটও যোগ করেন। তিনি বলেন, শেখ মুজিবুর রহমান, তাজউদ্দিন আহমেদসহ মুক্তিযুদ্ধের নেতাদের মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট বাতিলএকটা ফেইক নিউজ। তিনি আরও বলেন, নতুন অধ্যাদেশে মুজিবনগর সরকারের সব সদস্যকে মুক্তিযোদ্ধার স্পষ্ট স্বীকৃতি দেয়া আছে। মুজিবনগর সরকারের কোনো সদস্যের মুক্তিযোদ্ধা সার্টিফিকেট বাতিল হয়ে গেছে এটা যে ফেইক নিউজ, তার প্রমাণ হিসাবে অধ্যাদেশের স্ক্রিনশট দেয়া হলো।...

নির্বাচন এবং সংস্কার কোনটি গুরুত্বপূর্ণএ বিষয়ে বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস বলেছেন, এর মধ্যে কোনটি গুরুত্বপূর্ণ সে সিদ্ধান্ত নেবে দেশের জনগণ। তবে সংস্কার কমিশনগুলোর প্রতি জাতিসংঘের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। বুধবার (৪ জুন) জাতীয় প্রেসক্লাবে কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সংগঠন (ডিক্যাব) আয়োজিত ডিক্যাব টক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব বলেন গোয়েন লুইস।তিনি বলেন, নির্বাচন নাকি সংস্কার সে প্রশ্নের আগে এখন আমরা সংস্কারের চেয়ে এর পরবর্তী পদক্ষেপ কী হবে সেটার জন্য অপেক্ষা করছি। রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ইস্যুতে গোয়েন লুইস বলেন, মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ও মিয়ানমার দুই পক্ষের সমর্থন দরকার। এ বিষয়ে দুপক্ষের সম্মতি থাকলে জাতিসংঘ এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেবে। নিরাপত্তার স্বার্থে মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন চায় জাতিসংঘ...

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন মুজিবনগর সরকারে যারা ছিলেন, তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম বীর প্রতীক।  আজ বুধবার (৪ জুন) সচিবালয়ে গণমাধ্যমকে এ কথা বলেন তিনি।  উপদেষ্টা বলেন, মুজিবনগর সরকারে যারা ছিলেন ও ওই সরকার দ্বারা যারা স্বীকৃত, তারা মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে বিবেচিত হবেন।  তিনি বলেন, মুজিবনগর সরকারে শেখ মুজিবুর রহমান, সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দিন আহমেদ, মনসুর আলী, কামরুজ্জামান, খন্দকার মোশতাক ছিলেন-তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা। news24bd.tv/SHS

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামী ৯ জুন যুক্তরাজ্যের লন্ডনে চার দিনের সরকারি সফরে যাচ্ছেন। এই সফরটি রাজনৈতিক সমর্থন আদায়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। আগামী ১২ জুন বাকিংহাম প্রাসাদে রাজা তৃতীয় চার্লসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন ড. ইউনূস। এদিন বিকেলে সেন্ট জেমস প্রাসাদে রাজা তৃতীয় চার্লসের হাত থেকে কিংস চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড গ্রহণ করবেন তিনি। জানা গেছে, ১১ জুন ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিটে প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। এই বৈঠকে বাংলাদেশ থেকে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনা, বিনিয়োগ ও দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য বাড়ানো, রোহিঙ্গা সংকটসহ বিভিন্ন বিষয় আলোচনায় আসতে পারে। সফরের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগে যুক্তরাজ্য সরকারের সমর্থন আদায়ের চেষ্টা চলছে।...