কিশোরীর হাত-পা-মুখ বেঁধে ধর্ষণ

ধর্ষণ। প্রতীকী

কিশোরীর হাত-পা-মুখ বেঁধে ধর্ষণ

নিউজ টোয়েন্টিফোর ডেস্ক

ঈদের রাতে মেহেদি লাগাতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হলো ষষ্ঠ শ্রেণির এক কিশোরী। ওই ছাত্রীকে হাত-পা বেঁধে ধর্ষণ করে দুই পাষণ্ড। ঈদের আগের দিন রোববার রাতে বাবার কিনে দেওয়া মেহেদি লাগাতে গিয়ে এই বর্বরতার শিকার হয় সে।  

গুরুতর অসুস্থ ওই কিশোরীকে প্রথমে ভোলা পরে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।

এ ঘটনায় জামাল নামের এক সহযোগীকে আটক করেছে পুলিশ।

ভিকটিমের স্বজনরা জানায়, রোববার রাত আটটার দিকে কিশোরী পার্শ্ববর্তী আত্মীয় মাহাফুজের স্ত্রীর কাছে হাতে মেহেদী পরতে যায়। এ সময় মাহাফুজের ভাড়াটিয়া আল আমিন কিশোরীকে তার ঘরে ডেকে নিয়ে যায়। তখন আল আমিনের স্ত্রী ঘরে ছিলেন না।

এই সুযোগে আল আমিন ও তার সহযোগী মঞ্জুর আলম কিশোরীটি হাত-পা ও মুখে কাপড় বেঁধে ধর্ষণ করে পালিয়ে যায়। পরে মুমূর্ষু অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।

ভোলা সদর হাসপাতালের কর্তবরত চিকিৎসক ও নার্সরা জানান, ভিকটিমের বয়স কম হওয়ায় তার অবস্থায় আশঙ্কাজনক। তার রক্তক্ষরণ বন্ধ করা যাচ্ছে না। উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে দ্রুত বরিশাল স্থানান্তর করা হয়েছে।

ভোলার পুলিশ সুপার সরকার মো. কায়সার সাংবাদিকদের জানান, খবর পেয়ে রাতেই আসামিদের আটক করতে পুলিশ তৎপর হয়েছে। আসামিদের সহযোগী জামাল নামে এক ব্যক্তিকে আটক করেছে।

(নিউজ টোয়েন্টিফোর/তৌহিদ)

সম্পর্কিত খবর