নোয়াখালীর মাইজদী প্রধান ডাকঘরের নৈশ্য প্রহরী তুষার চন্দ্র দাস (৪২) হত্যার ৬ মাস পেরিয়ে গেলেও চাঞ্চল্যকর এই খুনের রহস্য উদঘাটন হয়নি। পোস্ট অফিসের কিছু কর্মচারী ও বাহিরের কিছু লোক এই খুনের সাথে জড়িত থাকতে পারেন বলে অভিযোগ নিহতের পরিবারের।
পরিবারের অভিযোগ পোস্ট অফিসের কিছু কর্মকর্তাদের যোগ সাজসে তুষারের পেনশনের টাকা আটকে রেখেছে। এ ব্যপারে জানতে চাইলে পোস্ট অফিসের কর্মচারী পরিতোষ ও ডালিম জানান আমরা তাদেরকে সহযোগীতা করছি।
আর নোয়াখালী প্রধান ডাকঘরের পোস্ট মাস্টার মোঃ সাইদুর রহমান জানান, পেনশনের কিছু টাকা দেওয়া হয়েছে। বাকি টাকাগুলো দ্রুতই দেওয়া হবে বলে জানান।উল্লেখ্য, চলতি বছরের পহেলা ফেব্রুয়ারী মাইজদীর লইয়ার্স কলোনী বাসা থেকে পোস্ট অফিসে কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য সাইকেল যোগে সন্ধায় বের হয় তুষার চন্দ্র। ঘটনার দিন রাত ৯টায় অজ্ঞাত এক ব্যক্তি ফোনে জানায় পূর্ব লক্ষীনারায়নপুর গ্রামে রেল লাইনের পূর্ব পাশে নৈশ্য প্রহরী তুষার রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে।
নিউজ টোয়েন্টিফোর / সুরুজ আহমেদ