ধাক্কা সামলে স্বাভাবিক হয়ে আসছে অর্থনীতি

নিজস্ব প্রতিবেদক

করোনার চাপ কাটিয়ে স্বাভাবিক হতে শুরু অর্থনীতি। কারখানা, অফিস কিংবা শ্রমজীবি মানুষ ফিরেছে পুরোনো ব্যস্ততায়। অর্থমন্ত্রীর দাবি, কঠিন সময়ে কারখানা খুলে দেয়ার সাহসী সিদ্ধান্ত অর্থনীতিকে গতিশীল করেছে।  

চলতি বছর শেষে রপ্তানি, রেমিট্যান্স সব সূচকে রেকর্ড হবে বলেও আশা তার।

তবে অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বেসরকারি বিনিয়োগ আর কর্মসংস্থান বাড়ানোই এখন বড় চ্যালেঞ্জ।  

লম্বা বিরতীর পর শ্রমিকদের ঘামে শ্রমে এমন করেই সচল আর শক্ত হতে শুরু করেছে দেশের অর্থনীতিও। অনেকদিন পর কাজে ফিরে নিজেদের শতভাগ দিতে কার্পন্য করছেনা খেটে খাওয়া মানুষগুলো।  

আরও পড়ুন:


তারের জালে রাজধানী, দ্রুত সরানোর নির্দেশ


পুরোদমে উৎপাদন শুরু করেছে পোশাক সহ অন্যান্য কলকারখানা।

তাতে বেগবান হচ্ছে রপ্তানি। করোনার সময় হলেও অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে রপ্তানি হয়েছে ৬৮৭ কোটি ডলার যা তার আগের স্বাভাবিক বছরের চেয়েও ২.১৭ শতাংশ বেশি। রেমিট্যান্সেও ভেঙে দিয়েছে আগের সব রেকর্ড।

রিজার্ভও দাড়িয়েছে প্রায় ৪০ বিলিয়ন ডলার। ব্যবসায়ীদের সহায়তা দিতে শতভাগ সেবা দিতে শুরু করেছে ব্যাংকগুলোও। তবে এখন চ্যালেঞ্জের জায়গা বিনিয়োগের গতি বাড়ানো বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
 
তবে বছর শেষে বিনিয়োগের চ্যালেঞ্জও থাকবেনা বলে মনে করেন অর্থমন্ত্রী। তার মতে, সরকারের সাহসী সিদ্ধান্ত বদলে দিয়েছে পুরো প্রেক্ষাপট।

নতুন করে এই শুরুকে বলা হচ্ছে নিউ নরমাল লাইফ। তাতে মনের আনন্দে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন সাধারন মানুষ।  

 

নিউজ টোয়েন্টিফোর/কামরুল