সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন এক কিশোরী ধর্ষণের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ সাত সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তবে অভিযোগ উঠেছে ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করলেও স্থানীয়দের চাপে প্রায় সাতদিন পর তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
ধর্ষিতার পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত ৩ সেপ্টেম্বর ১৫ বছরের ওই কিশোরী জ্বর ও শরীর ব্যাথা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়।
আরও পড়ুন: লঞ্চের কেবিনে ধর্ষণ-হত্যার শিকার নারীর পরিচয় মিলেছে
কর্তব্যরত নার্স মেয়েটি অবস্থা গুরুতর দেখে ডাক্তার ডাকেন।
মেয়েটির উদ্বৃতি দিয়ে তার পরিবার জানায়, এক যুবক জোর করে তাকে ধরে তিন তলা থেকে হাসপাতালে নিচ তলায় নিয়ে যায়। এরপর ধর্ষণ করে আবার তিন তলার বারান্দায় ফেলে রেখে যায়।
আরও পড়ুন: সঙ্গমের সময় চুমু না খাওয়ার পরামর্শ কানাডার চিকিৎসকদের
মেয়েটির পরিবারের দাবি, হাসপাতালের সিসি ক্যামেরায় ওই দিনের ফুটেজ দেখলে ধর্ষকের পরিচয় জানা যাবে। তারা আরো জানান, মানিকগঞ্জ জেলা হাসপাতালে তিনদিন থাকারপর ছুটি দিয়ে দেওয়া হয়।
সাটুরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মামুনুর রশীদ জানান, এ ঘটনায় শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. সাদিককে প্রধান করে গত শনিবার সাত সদস্যের একটি কমিটি করা হয়েছে। দুই কর্ম দিবসে রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে। হাসপাতালে ভিতরে এ ঘটনা যেই ঘটাক না কেন তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আরও পড়ুন: বড় বোনকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলায় ছোট বোনকে খুন!
(নিউজ টোয়েন্টিফোর/তৌহিদ)
