দখল-দূষণে অস্তিত্ব হারাতে বসেছে কীর্তনখোলা নদী

দখল-দূষণে অস্তিত্ব হারাতে বসেছে কীর্তনখোলা নদী

রাহাত খান, বরিশাল

দখল-দূষণে অস্তিত্ব হারাতে বসেছে বরিশালের কীর্তনখোলা নদী। স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীর দু’তীর দখল করে গড়ে ওঠেছে সরকারি-বেসরকারি বহু স্থাপনা। আবার ১০টি ওষুধ কোম্পানীর বর্জ্যও ফেলা হচ্ছে নদীতে । এতে  বিষাক্ত হয়ে পড়ছে এ নদীর পানি।

এভাবে চলতে থাকলে আগামীতে কীর্তনখোলা নদী হারিয়ে যাবে আশংকা পরিবেশবাদীদের।

news24bd.tv

৪০ কিলোমিটার দীর্ঘ  কীর্তনখোলা নদী। এই নদীতে মাছ শিকার করে জীবীকা নির্বাহ করে হাজারো পরিবার। নৌপথে পণ্য ও যাত্রী পরিবহন, বন্যা থেকে রক্ষাসহ এ অঞ্চলের জীববৈচিত্র রক্ষায় কীর্তনখোলা নদীর গুরুত্ব অপরিসীম।

তবে দখল-দূষণে অস্বিত্ব হারাতে বসেছে এ নদী।

news24bd.tv

স্থানীয়দের অভিযোগ, নদীর দু’তীর দখল করে প্রভাবশালীরা গড়ে তুলেছে বহু স্থাপনা। আবার নগরীর ১০টি ওষুধ কোম্পানীর বর্জ্যও ফেলা হচ্ছে এ নদীতে।   এতে  বিষাক্ত হয়ে পড়ছে এ নদীর পানি।


আরও পড়ুন: অবশেষে শুরু হচ্ছে চট্টগ্রাম ওয়াসার পয়ঃনিষ্কাশন প্রকল্প


সম্প্রতি বরিশাল নদী-খাল বাঁচাও আন্দোলন এক জরিপে নগরী সংলগ্ন ৬টি পয়েন্ট নদী দখল এবং দূষনের চিত্র পাওয়াও গেছে। পরিবেশবিদরা বলছেন,  এভাবে চলতে থাকলে আগামী ১০ থেকে ১৫ বছর পর কীর্তনখোলা নদী হারিয়ে যাবে।  

এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেয়ার কথা জানালেন জেলা প্রশাসক এসএম অজিয়র রহমান।

কীর্তনখোলা নদী রক্ষায় দখল- দূষণ বন্ধসহ সব ধরণের পদক্ষেপ নেবে সংশ্লিস্টরা এমন প্রত্যাশা স্থানীয়দের।

news24bd.tv সুরুজ আহমেদ