ছাত্রলীগ নেতার ফোন ট্র্যাকের মাধ্যমে গ্রেপ্তার হন গণধর্ষণ মামলার ৪ আসামি

ছাত্রলীগ নেতার ফোন ট্র্যাকের মাধ্যমে গ্রেপ্তার হন গণধর্ষণ মামলার ৪ আসামি

অনলাইন ডেস্ক

সিলেটে স্বামীকে আটকে নববধূ গণধর্ষণের ঘটনার পর দুই রাত ও একদিন পর্যন্ত আত্মগোপনে ছিলেন মামলার এজাহারনামীয় ছয় আসামি। পরে চার আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয় এমসি কলেজের এক ছাত্রলীগ নেতার ফোন নম্বর ট্র্যাক করে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের এক কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, এমসি কলেজ ছাত্রলীগের এক নেতার ফোন নম্বর ট্র্যাক করে চার আসামির অবস্থান শনাক্ত হয়।

এরপর কয়েকটি ঝটিকা অভিযানে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

আরও পড়ুন: ১০ বছর বয়সের শ্যালিকাকে ঘুমন্ত অবস্থায় ধর্ষণ করল দুলাভাই!

ওই কর্মকর্তা আরও জানান, গত শুক্রবার ছাত্রাবাসে গণধর্ষণ ঘটনায় জড়িতদের সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য রাতেই জানাজানি হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের ছবিও ছড়িয়ে পড়ে। শনিবার সকালে এ ঘটনায় মামলা হয়।

শনিবার সকাল ৮টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এই তিন ঘণ্টায় এমসি কলেজের এক ছাত্রলীগ নেতার মুঠোফোন নম্বরে অসংখ্যবার কল আসে। এতে পুলিশের সন্দেহ হয়। পুলিশ তার মুঠোফোন নম্বর ট্র্যাক করে। অতঃপর তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় আসামিদের অবস্থান শনাক্ত হয়। পরে একে একে ধরা পড়েন এজাহারভুক্ত চারজন আসামি।

শেষে গতকাল রোববার রাতে হবিগঞ্জের নবীগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয় আসামি রবিউল হাসানকে (২৮)। রাতেই তাকে সিলেট মহানগর পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

news24bd.tv তৌহিদ

সম্পর্কিত খবর