একদিকে, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ অন্যদিকে করোনা সংক্রমনের ভয়ে বাইরে বের হওয়া বারণ। ফলে, ৬ মাসের বেশি সময় ধরে চার দেয়ালে বন্দি কোমলমতী শিশুরা।
এমন অখন্ড অবসরকে প্রথমদিকে কিছুটা আনন্দদায়ক মনে হলেও এখন তা বিরক্তি বাড়াচ্ছে তাদের। পাঠ্য বইকে ছাপিয়ে আসক্তি বাড়ছে টেলিভিশন আর মুঠোফোনে।
যা নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবকরা।চার দেয়ালের বাইরে বের হওয়ার সুযোগ নেই। তাইতো, জানালা দিয়ে যেটুকো আকাশ দেখা যায়। করোনা সংক্রমণ রোধে বন্ধ দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
ফলে, ৬ মাসেরও বেশি সময় ধরে শিশুরা ঘরবন্দি। একঘেয়েমি রুটিনে চলছে জীবন। পাঠ্য বইকে ছাপিয়ে আসক্তি বাড়ছে টেলিভিশন আর মুঠোফোনে।
আরও পড়ুন: চট্টগ্রামে নির্মাণ হচ্ছে সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক
এমন পরিস্থিতি শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশকে চরমভাবে বাধগ্রস্থ করছে। যা নিয়ে উদ্বিগ্ন অভিভাবরা।
শরীর চর্চা, শিল্প চর্চা ও সৃজনশীল কাজে উদ্বুদ্ধ করা পাশাপাশি শিশুর স্বাভাবিক জীবন যেন বাধাগ্রস্থ না হয়, সে বিষয়ে অভিভাবকদের প্রতি আরো যন্তবান হওয়ার পরামর্শ সিভিল সার্জনের।
দ্রুতই সংকট কেটে যাবে, ভাইরামুক্ত বাসযোগ্য পৃথীবিতে বেড়ে উঠবে আগামীর ভবিষ্যৎ। এমন প্রত্যাশায় সবাই।
news24bd.tv সুরুজ আহমেদ