সামান্য বৃষ্টিতেই যশোর পৌরসভার ৬ ও ৭ নং ওয়ার্ডে সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। স্থানীয়দের অভিযোগ, এ সংকট নিরসনে গেল কয়েক বছরে পৌর কর্তৃপক্ষ কোটি কোটি টাকা ব্যয় করার পরও কোন সুফল পাচ্ছে না তারা।
পরিকল্পিত উন্নয়ন না হওয়ায় অল্প বৃষ্টিতেই তলিয়ে যায় এ দু’টি ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট, বাড়ি-ঘরসহ বিস্তীর্ণ এলাকা। এ অবস্থায় চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয় তাদের।
যশোর শহরকে দু’ভাগে ভাগ করেছে ভৈরব নদ। শহরের উত্তর অংশের পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থ্যা এ নদকে ঘিরে। আর দক্ষিণ অংশের পানি নিষ্কাশন হয় পৌরসভার ৬ ও ৭ নং ওয়ার্ডের উপর দিয়ে হরিনার বিলে। দক্ষিণ অংশের পানি নিষ্কাশনের জন্য গেল কয়েক বছরে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে খাল খনন ও ড্রেনেজ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে পৌর কর্তৃপক্ষ।
স্থানীয়দের অভিযোগ, পরিকল্পিত উন্নয়ন না হওয়ায় কোটি টাকার প্রকল্পের কোন সুফল পাচ্ছে না তারা। বরং আধা ঘন্টার বৃষ্টিতেই তলিয়ে যায় এ দু’টি ওয়ার্ডের রাস্তাঘাট বাড়ি-ঘরসহ বিস্তীর্ণ এলাকা।
আরও পড়ুন: নেতৃত্ব সংকটে চট্টগ্রাম বিএনপি
ভুক্তভোগীরা বলছেন, পানি নিষ্কাশনের পথ না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে।
পৌরসভা নির্বাহী প্রকৌশলী এস.এম শরীফ হাসান বলছেন, জলাবদ্ধতা সংকট নিরসনে আবারো খাল খনন করা হবে।
গেল কয়েক বছরে ড্রেনেজ ব্যবস্থা ও সড়ক উন্নয়নে ৯টি ওয়ার্ডে প্রায় ২শ’ কোটি টাকার বেশি ব্যয় করেছে পৌর কর্তৃপক্ষ।
news24bd.tv সুরুজ আহমেদ