বগুড়ার শিবগঞ্জে মসলা গবেষণা কেন্দ্রের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তারা উদ্ভাবন করেছেন পেঁয়াজের পাউডার। তাদের দাবি, এই পাউডার সঠিকভাবে বাজারজাত করা গেলে পেঁয়াজ সংকট অনেকটাই দূর হবে। হলুদ, মরিচ ও ধনিয়ার মতো রান্নায় ব্যবহার হবে পেঁয়াজের পাউডার। কাঁচার চেয়ে গুড়া বেশি সাশ্রয়ী, সংরক্ষণও করা যাবে দীর্ঘদিন।
২০০৯ সালের দিকে পেঁয়াজের পাউডার প্রক্রিয়াজাতকরণ পদ্ধতি নিয়ে কাজ শুরু করেন বগুড়ার শিবগঞ্জে অবস্থিত মসলা গবেষণা কেন্দ্রের ঊর্দ্ধতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মো. মাসুদ আলম, সফলতা আসতে সময় লেগেছে ৫ বছর। প্রক্রিয়াজাতকরণ খুব সহজ হওয়ায় ঘরে বসেই পেঁয়াজের পাউডার তৈরি করতে পারবেন যে কেউ।
তার দেখানো পদ্ধিতিতে পেঁয়াজের পাউডার বাণিজ্যিকভাবে বাজারজাত করা গেলে পেঁয়াজের সংকট দূর হবে।
পাউডার বা গুড়া করে ভালোভাবে সংরক্ষণ করলে তা থাকবে প্রায় দু বছর।
সূর্যের তাপে ও যান্ত্রিক পদ্ধতি দুভাবেই পেঁয়াজের গুড়া বা পাউডার করা যায়। দুটোতেই খরচ খুবই সীমিত। এই পাউডারে রান্না করলে কাঁচা পেঁয়াজের মতোই স্বাদ থাকছে বলে জানান পাউডারের উদ্ভাবক ও গৃহিণীরা
মসলা গবেষণা কেন্দ্রের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কোন কোম্পানী বা উদ্যোক্তা এটি বাজারজাতকরণে এগিয়ে এলে এর সুফল পৌঁছে দেয়া যাবে জনগণের দ্বারপ্রান্তে।
news24bd.tv তুষার