সরকার আলুর দাম নির্ধারণ করে দিলেও তা মানছে না কেউই। চট্টগ্রামের বিভিন্ন আড়তে পর্যাপ্ত আলু মজুদ থাকার পরও খুচরা বাজারে আলু বিক্রি হচ্ছে ৫০ টাকা কেজি দরে। এদিকে খাতুনগঞ্জে এখনও কমেনি পেঁয়াজের ঝাঁজ। বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আসার পরও প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকায়।
ক্রেতাদের অভিযোগ, প্রশাসনের নজরদারির অভাবেই দফায় দফায় নিত্যপন্যের দাম বেড়েই চলেছে । পেঁয়াজের পর আলুর দরের উর্ধ্বগতিতে বিপাকে সাধারণ মানুষ ।
হিমাগার পর্যায়ে প্রতি কেজি আলুর দাম ২৩, পাইকারিতে ২৫ ও খুচরায় ৩০ টাকা দরে বিক্রি হবে। সরকার আলুর এমন দর নির্ধারণ করে দিলেও তা মানছে না কেউই ।
আরও পড়ুন: সবজির বাজারে অস্বস্তি আরো বাড়লো
তবে সরকারের নির্দেশনা উপেক্ষা করে আলু বিক্রি করলে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন চট্টগ্রামে কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ আবদুল কাদের ও নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট উমর ফারুক।
কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের তথ্য মতে গত মৌসুমে আলুর উৎপাদন হয়েছে এক কোটি ৯ লাখ মেট্রিক টন । দেশে পুরো বছরে আলুর চাহিদা থাকে ৭৭ লাখ মেট্রিকটনের । এই হিসেবে আলুর কোন সংকট নেই । তারপরও সংকটই দর বৃদ্ধির কারণ বলছৈন ব্যবসায়ীরা ।
ক্রেতাদের অভিযোগ, নিয়মিত বাজার মনির্টরিং না থাকার কারণেই বেড়েছে আলুর দাম ।
এদিকে, খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজের সরবরাহ বাড়লেও কমেনি পেঁয়াজের দাম। বিভিন্ন দেশ থেকে পেঁয়াজ আসার পর প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮৫ টাকা দরে ।
নিত্যপন্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রশাসন দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নেবে এমন প্রত্যাশা ভোক্তাদের ।
news24bd.tv নাজিম