শুরু করেছিলাম দুই টাকার পত্রিকায়, সেই পত্রিকা বাজারে আসতে এত দেরি করেছিল যে একসময় ডামি কপি শাহবাগ মোড়ে হাতে হাতে ঘুরতো। সেই মহড়াকালে বহুদিন প্রেসক্লাবে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে বিব্রতকর পরিস্থিতির তৈরি হয়েছে, পাত্তা দেইনি। শফিক রেহমানের যায়যায়দিনে যোগ দেয়ার পর এক নামকরা ব্যারিস্টার চেম্বার থেকে এই বলে বের করে দিলেন, বিএনপির পৃষ্ঠপোষক পত্রিকার সাথে কথা বলবেন না। কিছুদিনের মধ্যেই লগি বৈঠার দাপাদাপিতে ভীত শফিক রেহমান আমাদের চাকুরিচ্যুত করে দেশ ছেড়ে পালাতে গিয়ে ধরা খেলেন বা আমরা তাঁকে পালাতে দিলাম না।
আরও পড়ুন:
একাত্তর টিভি সত্যিই কবে কখন কিভাবে ইসলাম এর মর্যাদা নষ্ট করেছে?
অতিরিক্ত আঘাতের কারণেই রায়হানের মৃত্যু
সংঘবদ্ধ হয়ে মিডিয়া বয়কটের ডাক স্বৈরতান্ত্রিক
আমি আবারো দুইটাকার পত্রিকায় ফিরলাম। ওয়ান ইলেভেন এলো- জরুরী অবস্থাও। রাজনীতি নিষিদ্ধ, চারদিকে মাইনাস মাইনাস রব। কিন্তু সদ্য নোবেল বাগানো ড. ইউনুসের জন্য সেই নিষেধাজ্ঞা শিথিল।
এই করোনাকালেও ডাকসুর মেয়াদ পুর্ণ হবার আগের দিন তিন জায়গা ঘুরে সদ্য সাবেক ভিপি নুরের সাক্ষাতকার নিয়েছি। এবার তিনি বা তার অনুসারীরা ৭১ বয়কটের ডাক দিয়েছেন। আমি প্রমাদ গোনার পাশাপাশি পুরনো কথা মনে করলাম। অতীতের ঘটনাগুলোর কুশীলবদের পরিণতির দিকে তাকালাম .. শংকিত হলাম, আশাবাদী হলাম।
মিল্টন আনোয়ার, সাংবাদিক, একাত্তর টিভি
news24bd.tv কামরুল