অভিযোগ গঠনের এক সপ্তাহের মধ্যে শিশু ধর্ষণ মামলার রায়কে বিচার ব্যবস্থায় দীর্ঘসূত্রিতার অবসান হিসেবে দেখছেন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা এ এম আমিন উদ্দীন। জানান ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজার বিধান রেখে অধ্যাদেশ জারির আগেই অপরাধ সংঘটিত হওয়ায় এই রায়ে মৃত্যুদণ্ড দিতে পারেননি বিচারক।
তবে তাড়াহুড়ো করে রায় দিলে উভয়পক্ষের ক্ষেত্রে ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হওয়ার শঙ্কা থাকে বলে মনে করে সংবিধান বিশ্লেষক ড. সাহদিন মালিক।
বাগেরহাটের মোংলায় সাত বছর বয়সী এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে আসামিকে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।
অভিযোগ গঠনের সাত কার্যদিবসে জেলা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২ এ রায় দেন। প্রশ্ন - ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজার বিধান করা হলেও কেন এ রায়ে তার প্রতিফলন হয়নি?অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দীন জানান, সর্বোচ্চ সাজার বিধান রেখে অধ্যাদেশ জারির আগেই অপরাধ সংঘটিত হওয়ায় এই রায়ে মৃত্যুদণ্ড দিতে পারেননি বিচারক।
আরও পড়ুন: ডিজিটাল প্রতারণার ভয়াবহ ফাঁদ, কোটি টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে প্রতারকরা (ভিডিও)
তিনি আরও বলেন, এ রায়ের ফলে দেশের বিচার ব্যবস্থায় যে দীর্ঘসূত্রিতা তার অবসান হতে যাচ্ছে।
তবে সংবিধান বিশ্লেষক ড. সাহদিন মালিক মনে করেন, তাড়াহুড়া করে বিচার করলে অপরাধ বন্ধ বা ন্যায় বিচার হয় না।
স্পর্শকাতর এক ফৌজদারি মামলায় এত কম সময়ে বিচারকাজ শেষ করার নজির বাংলাদেশে এটাই প্রথম।
news24bd.tv আহমেদ