রাজনীতির জগৎ আর ভার্চুয়াল জগৎ এর বিস্তর তফাৎ। ভার্চুয়াল জগতের লাখ লাখ ভিউ কমেন্ট দেখে ভিমড়ি খাওয়া উচিৎ না। ভার্চুয়াল জগতের জনপ্রিয়তা দেখে অনেক মিডিয়া তাদেরকে প্রমোটও করতে পারে। ওইটা মিডিয়ার ব্যবসা।
হোক না সমাজ কিংবা রাষ্ট্রের ক্ষতি। হোক সে মৌলবাদী গোষ্ঠী কিংবা এম্বাসির দালাল।পত্রিকায় দেখলাম সম্প্রতি এক ভার্চুয়াল জগতের পপুলার একজনের সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। সে ইউটিউবে কিংবা ফেসবুকে কিছু আপ দিলেই মিলিয়ন মিলিয়ন ভিউ হয়ে যায়।
এই ভার্চুয়াল জনপ্রিয়তা দেখে তার মুক্তি প্রাপ্ত সিনেমাটি অনেক সিনেমা হল মুক্তি দিয়েছে। অন্তত প্রথম বার বাম্পার হবে এই আশায়। কিন্তু আশায় গুড়ে বালি। সিনেমা হলের ভেতরে দর্শকই হয় না কিন্তু ওই হিরো ঘুরতে গেলে বাইরে দর্শকের অভাব নাই। ভার্চুয়াল জগৎ’টা আসলেই ভেতরে ফাঁপা। অবশ্য তা কিছুদিন স্থায়ী হয়।
আরও পড়ুন: এবার হাজতিকে পিটিয়ে হত্যা
ভার্চুয়াল মিডিয়া থেকে তাকে মূলধারাতে মিডিয়াই নিয়ে এসেছে। আর তাতে বিভ্রান্ত হয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সিনেমা হলগুলো। সুতরাং ভার্চুয়াল রাজনীতিবিদদের মূলধারার মিডিয়াতে আনা উচিত না। তাদেরকে ওখানেই মানায়। ভার্চুয়াল জনপ্রিয়তা নিয়ে অনেকে সরকার পতনের স্বপ্ন দেখেন। যাদের পক্ষে ইউনিয়নের একজন চেয়ারম্যানকে ফেল করানো সম্ভব না ।
আশরাফুল আলম খোকন, প্রধানমন্ত্রীর ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি।
news24bd.tv তৌহিদ