বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে সপ্তাহে ৫৬টি ফ্লাইট চলাচল করবে আগামী ২৮ অক্টোবর থেকে। ’এয়ার বাবল’ ব্যবস্থাপনায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে এই ফ্লাইট চালু হচ্ছে প্রতিবেশী বন্ধু দেশ দুটির মধ্যে। সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষ বলছে-করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট ছাড়া কোন যাত্রী বিমানে যাতায়াত করতে পারবেন না।
করোনার কারনে বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বিমান চলাচল বন্ধ হতে থাকে চলতি বছরের মার্চ থেকে।
এরই ধারাবাহিকতায়-প্রতিবেশী ভারতের সঙ্গেও আকাশ পথে যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায়। ভিসা দেয়াও বন্ধ করে ভারত।পূনরায় ভারতীয় ভিসা প্রদান শুরু হওয়ার আগামী ২৮ অক্টোবর থেকে ভারত-বাংলাদেশের মধ্যে বিমান চলাচল শুরু হচ্ছে। যেখানে সপ্তাহে ভারতের ৫টি এয়ারলাইন্স পরিচালনা করবে ২৮টি ফ্লাইট।
বেসরকারি বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান জানান, সপ্তাহে ভারত ২৮টি এবং বাংলাদেশও ২৮ ফ্লাইট পরিচালনা করবে। আমরা ভারতকে যে শর্তগুলো দিয়েছিলাম সেগুলো তারা মেনে নিযেছে।
আরও পড়ুন: পাইকারি বাজারে ৭৫ টাকার আপেল খুচরা বাজারে ২৩০ টাকা
এয়ার বাবল-চুক্তির অধীনে দীর্ঘ ৭ মাস পর ভারতের দিল্লী-চেন্নাই-কলকাতায় যাবে বাংলাদেশের ফ্লাইট। বাংলাদেশ বিমান, ইউএস বাংলা এবং নভোএয়ার বাংলাদেশ থেকে ফ্লাইট পরিচালনা করবে। অন্যদিকে-ভারতের এয়ার ইন্ডিয়া,ইন্ডিগো, স্পাইসজেট,ভিস্তারা ও গোএয়ার সপ্তাহে বাংলাদেশে ২৮টি ফ্লাইট পরিচালনা করবে। যেখানে করোনা নেগেটিভ সার্টিফিকেট ছাড়া কোন যাত্রী আসা-যাওয়া করতে পারবেন না বলেও জানান তিনি।
আপাতত ৩ মাসের জন্য এই এয়ার বাবল ব্যবস্থাপনায় চলবে দু-দেশের ফ্লাইট। তবে-পর্যটক ছাড়া চিকিৎসা,ব্যবসায়,কূটনীতিকসহ ৯ ক্যাটাগরিতে ভিসা দিচ্ছে ভারত। সেক্ষেত্রে-তারাই এয়ার বাবলের সুবিধা নিয়ে ভারতে যাওয়া আসা করতে পারবেন।
news24bd.tv আহমেদ