কিছুক্ষণ পরপর অনেকেই পানি পান করে থাকেন। তাদের ধারণায় এটি থাকে যে অল্প অল্প করে সারাদিন পানি পান না করলে শরীর পর্যাপ্ত পানি পাবে না। যা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।
আপনি যখন পিপাসা অনুভব করবেন আপনার মনে হবে পানি পান করা প্রয়োজন ঠিক তখনই পানি পান করুন।
আপনার শরীরে যখন পানি থাকে না তখন যেমন শরীরে থাকা ইলেকট্রনগুলো কাজ করতে পারে না তেমনই বেশি পানি পান করলেও পারে না। তাই সঠিকভাবে শরীরে কার্যক্রম চালাতে পানি সঠিক মাত্রায় পান করুন।- সকালে খালি পেটে এক গ্লাস বা আড়াইশ মিলিলিটার পানি পান করতে হবে।
- খাওয়ার ঠিক পরপরই পানি খাওয়া যাবে না।
- দুপুরের খাওয়ার পর থেকে রাতে ঘুমানোর আগ পর্যন্ত এক ঘণ্টা পরপর এক’দুই চুমুক পানি পান করতে হবে।
- পানি মুখে নিয়ে ৫ থেকে ১০ সেকেন্ড রেখে তারপর গলধঃকরণ করা উচিত।
- সবসময় ফুটানোর পানি পান করতে হবে। ফুটানোর ১২ ঘণ্টা পর ওই পানি পান না করাই ভালো।
- পানি পানের স্বাস্থ্যকর পরিমাণ নির্দিষ্টভাবে নির্ণয় করা সম্ভব নয়। এটি নির্ভর করে আবহাওয়া এবং একজন ব্যক্তির শারীরিক পরিশ্রমের পরিমাণের উপর। পাশাপাশি সারাদিন অন্যান্য তরল কতটা পান করা হচ্ছে সেটাও হিসেবে রাখতে হবে।
- দৈনন্দিন খুঁটিনাটি সমস্যাগুলো সারাতে পানি পান করা সমস্যাগুলোকে দীর্ঘস্থায়ী করে তুলতে পারে।
- মনে রাখতে হবে, পানি পর্যাপ্ত পরিমাণে পান করতে, কুসুম গরম পানি পান করতে হবে, এবং ধীরে পান করতে হবে।
news24bd.tv নাজিম