করোনায় আক্রান্ত হলে বড় কষ্ট হলো আপনজনদের দূরে সরিয়ে রাখতে হয়। অনেকেই দেখা করতে আসতে চান। কিন্তু তাদের ঝুঁকি বাড়িয়ে তো কোনো লাভ নেই। তাই দেখা দিই না।
দুই সপ্তাহের বেশি হয়ে গেল, সন্তানদের ছুঁয়েও দেখতে পারি না আমরা। হাসপাতালে থাকতে ওদের সঙ্গে ভিডিও কলে কথা হতো। কিন্তু বাসায় আসার পর আর সেটা হয়ে ওঠে না।
ছোট ছেলে সামির এসে আমাদের আইসোলেশন রুমের দরজাটা খুলে দাঁড়িয়ে তাকিয়ে থাকে।
এতোদিন আইসোলেশনে থাকাটাও সত্যিই কষ্টের।
আমরা হাজবেন্ড-ওয়াইফ একসঙ্গে পজিটিভ হওয়াতে রক্ষা। না হলে এই আইসোলেশনের আজাব যে আরো কতটা ভয়াবহ হতো কে জানে!
আরও পড়ুন: অভিযানের পরও জব্দ তালিকায় নেই মনিরের গাড়ি
আল্লাহ্ সবাইকে করোনার এই আজাব থেকে রক্ষা করুন।
news24bd.tv তৌহিদ