সিলেবাস শেষ না করে মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নিলে তা হবে আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত– এমনটি মনে করছেন শিক্ষাবিদরা। প্রয়োজনে পরীক্ষার সময় আরো পিছিয়ে দিয়ে হলেও সিলেবাস পূর্ণাঙ্গ ভাবে শেষ করার তাগিদ দিয়েছেন তারা। বলছেন, না হলে দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্থ হবে শিক্ষার্থীরা।
প্রতি বছর পহেলা ফেব্রুয়ারী এবং এপ্রিলের প্রথম দিন দেখা যেতো পরীক্ষার এমন দৃশ্য।
বছরের নির্দিষ্ট দিনে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছিল বেশ কয়েক বছর ধরেই। তবে করোনা সংক্রমণ অন্য অনেক কিছুর মত ওলটপালট করে দিয়েছে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকেও।শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গত ৯ মাস বন্ধ থাকায় আগামী বছর নির্ধারিত সময়ের এক বা দুইমাস পরে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে অনুষ্ঠিত হবে পরীক্ষাগুলো। এমন আভাস দিয়েছেন শিক্ষা মন্ত্রী।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পড়া শেষ না করে আবারো পরীক্ষা নেয়ার সিদ্ধান্ত হবে আত্মঘাতী। পরীক্ষা নেয়ার আগে পাঠ্যসূচি শেষের বিষয়টিও তাই নিশ্চিত করতে হবে।
মৃত্যুর দুইদিন আগে বাবার করোনা শনাক্ত হয়: ইরেশ যাকের
এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে নেয়া গেলেও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা নেয়া সম্ভব হয়নি। ১৭ মার্চ থেকে বন্ধ থাকা দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী ১৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত এ ছুটি ঘোষণা করা আছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় নিয়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষামন্ত্রণালয়।
news24bd.tv নাজিম