নিয়মিত দেখভালের অভাবেই, সারাদেশে ব্যাঙের ছাতার মতো অনুমোদনহীন মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র গড়ে উঠেছে—বলছেন বিশ্লেষকরা। তাদের অভিযোগ, কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটলেই শুরু হয় তোড়জোড়, কিন্তু কিছুদিন পরে, আবারও সব হয়ে যায় আগের মত।
এই বাস্তবতায়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আহসানুল জব্বার বলেছেন, অভিযান চলছে, চলবে। এরিমধ্যে ৩৩টি নিরাময় কেন্দ্র বন্ধ করা হয়েছে।
অনিময় পেলেই, কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে।পুলিশ কর্মকর্তা আনিসুল করিমের মৃত্যুতে, নতুন করে আলোচনায় আসে, মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র ও মানসিক হাসপাতাল, প্রসঙ্গ। গণমাধ্যম ও গণমানুষের সমালোচনা এবং কর্তৃপক্ষের চাপে, নিরাময়কেন্দ্রগুলোতে অভিযান শুরু করে, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
আরও পড়ুন: দোকান কর্মচারী মনির কীভাবে দেড় হাজার কোটি টাকার মালিক
বেশকিছু নিরাময় কেন্দ্রের অব্যবস্থাপনা এবং অনুমোদনহীন বাস্তবতার প্রমাণ পায় তারা।
অনুসন্ধানে এমন অনেক প্রতিষ্ঠান পাওয়া গেছে, যারা রোগীদের মারধর করে। তালিকায় থাকলেও বাস্তবে নেই ডাক্তার।
এই বাস্তবতায়, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোহাম্মদ আহসানুল জব্বার বলছেন, অভিযান চলমান থাকবে, নেয়া হবে প্রয়োজনীয় কঠোর পদক্ষেপ।
রাজধানী ঢাকায় ১০৫টি সহ সারা দেশে অনুমোদিত ৩২৪টি মাদক নিরাময় কেন্দ্র আছে। আর পরিসংখ্যান বলছে, সারাদেশে অনুমোদনহীন প্রতিষ্ঠান আছে, প্রায় ১,২০০।
news24bd.tv নাজিম